এডি পেন্টার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্মাননা - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
আরও দেখুন - নতুন অনুচ্ছেদ |
||
২৫ নং লাইন:
| year2 = ১৯৩২-১৯৩৯
| columns = 2
| column1 = [[
| matches1 = 20
| runs1 = 1540
৩৮ নং লাইন:
| best bowling1 = –
| catches/stumpings1 = 7/–
| column2 = [[
| matches2 = 352
| runs2 = 20075
৫১ নং লাইন:
| best bowling2 = 3/13
| catches/stumpings2 = 160/–
| date =
| year = ২০১৫
| source = http://www.cricinfo.com/england/content/player/18475.html
}}
'''এডওয়ার্ড এডি পেন্টার''' ([[জন্ম]]: [[৫ নভেম্বর]], [[১৯০১]] - [[মৃত্যু]]: [[৫ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৭৯]]) ল্যাঙ্কাশায়ারের অসওয়াল্ডটুইসল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত [[ইংল্যান্ড|ইংরেজ]] [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] ছিলেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন '''এডি পেন্টার'''। দলে তিনি আক্রমণধর্মী বামহাতি [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]] ও ফিল্ডার হিসেবে সবিশেষ নিপুণতা
== প্রারম্ভিক জীবন ==
৬২ নং লাইন:
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৫ আগস্ট, ১৯৩১ তারিখে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে তাঁর [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে। কিন্তু নির্ধারিত ৩-দিনের টেস্টের প্রথম দুইদিন বৃষ্টির কারণে খেলা অনুষ্ঠিত হতে পারেনি। একমাত্র ইনিংসে তিনি মাত্র ৩ রান তোলেন। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় [[
এরপর সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু কাউন্টি ক্রিকেটে সফলতার ফলে তাঁকে পুণরায় দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয় ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৩৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে ১০১.৭৫ গড়ে চমৎকার ফলাফল লাভ করেন। তন্মধ্যে নটিংহামে অপরাজিত ২১৬* তোলেন যা ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] টেস্টে ঐ সময়ের সর্বাধিক রানের রেকর্ড ছিল। এছাড়াও লর্ডসে আঘাতপ্রাপ্ত [[উইকেট-কিপার]] [[Les Ames|লেস অ্যামিসের]] পরিবর্তে উইকেট-কিপারের দায়িত্ব পালন করেন। পরের মৌসুমে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষেও নিজেকে মেলে ধরেন। ঐ সিরিজে তিন শতক ও দুই অর্ধ-শতকসহ মোট আট ইনিংসে ৮১.৬২ গড়ে রান সংগ্রহ করেন। তন্মধ্যে, [[Durban|ডারবানে]] সর্বোচ্চ ২৪৩ তোলেন।
৭৪ নং লাইন:
== অবসর ==
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] কারণে প্রতিশ্রুতিশীল খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে তাঁর। যুদ্ধ পরবর্তীতে তিনি কয়েকটি অনানুষ্ঠানিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন। ১৯৫০-৫১ মৌসুমে [[
৭৭ বছর বয়সে ইয়র্কশায়ারের কেইলতে তাঁর দেহাবসান ঘটে।
৮০ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
== আরও দেখুন ==
* [[হ্যারল্ড লারউড]]
* [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল]]
* [[কমনওয়েলথ একাদশ ক্রিকেট দল]]
== বহিঃসংযোগ ==
|