মরিস টেট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
টেমপ্লেট |
অ পরিমার্জন করা হয়েছে |
||
১৫ নং লাইন:
| bat avg1 = 25.48
| 100s/50s1 = 1/5
| top score1 = 100[[অপরাজিত (ক্রিকেট)|*]]
| deliveries1 = 12523
| wickets1 = 155
৪৬ নং লাইন:
| lasttestagainst =
| lasttestyear = ১৯৩৫
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/21462.html
| date =
| year = ২০১৫
}}
৫৪ নং লাইন:
== প্রারম্ভিক জীবন ==
[[Sussex County Cricket Club|সাসেক্সের]] সাবেক [[off spin|অফ স্পিনার]] [[Fred Tate|ফ্রেড টেট]] ছিলেন তাঁর বাবা। ১৯১২ সালে হার্ড হিটিং ব্যাটসম্যান ও স্পিন বোলার হিসেবে সাসেক্সে খেলা শুরু করেন তিনি। ১৯১৩ ও ১৯১৪ সালে কয়েকটি খেলায় অংশ নেন টেট। ১৯১৯ সালে প্রথমবারের মতো সহস্রাধিক রান সংগ্রহ করেন ও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। এরপর তিনি ধারাবাহিকভাবে আরও দশবার সহস্র রানের কোটা অতিক্রম করেন। পরের দুই বছর টেটের [[ব্যাটিং গড়|ব্যাটিং গড়ের]] উন্নতি ঘটে। তন্মধ্যে ১৯২১ সালে
১৯২৩ থেকে ১৯২৫ সালের মধ্যে কাউন্টি ক্রিকেটসহ টেস্ট খেলায় ব্যাপক সাফল্য পান। এ সময়ের প্রত্যেক বছরেই তিনি দুই শতাধিক [[উইকেট]] পান। সাসেক্সের ব্যাটিং অবস্থা দূর্বল থাকা স্বত্ত্বেও তাঁর ব্যাট ঠিকই রান পেয়েছে। এছাড়াও, ১৯২৪ সালে দলের মূল বোলার [[Arthur Gilligan|আর্থার জিলিগান]] মারাত্মকভাবে আহত ছিলেন।
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
সাসেক্সের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বলেই উইকেটলাভকারী বোলারদের তালিকা|টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম বলেই উইকেট লাভ]] করেন তিনি।<ref>[http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/283520.html Cricinfo page on bowlers who got a wicket with their first ball in test]</ref> ১৬ জুন, ১৯২৪ তারিখে সফরকারী [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। [[Fred Susskind|ফ্রেড সাসকিন্ডকে]] সরাসরি বোল্ড করে তিনি এ কৃতিত্ব অর্জন করেন।<ref>{{cite web|url=http://www.cricinfo.com/ci/engine/match/62539.html|title=South Africa in England (1924): Scorecard of first Test|publisher=Cricinfo|accessdate=February 9, 2010}}</ref> বার্মিংহামের [[এজবাস্টন ক্রিকেট গ্রাউন্ড|এজবাস্টনে]] অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় জিলিগান ও তিনি একত্রে ১২.৩ ওভারেই মাত্র ৩০ রানে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস সমাপ্তিতে সহায়তা করেন। জিলিগানের ৬/৭ এর সাথে তাঁর বোলিং পরিসংখ্যান দাঁড়ায় ৪/১২। ১৯২৪-২৫ মৌসুমে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] সফরেও তিনি সাফল্য পান। ঐ সিরিজে তিনি ২৩.১৮ গড়ে ৩৮ উইকেট লাভ করেন। পাঁচ টেস্টের তিনটিতেই তিনি ছয় শতাধিক বল করলেও অন্য বোলারদের তেমন কার্যকারিতা দেখা যায়নি। {{As of|2015}} অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ সিরিজে]] যে-কোন ইংরেজ বোলারের রেকর্ড হিসেবে চিহ্নিত হয়ে রয়েছে।
পরবর্তী ছয় বছরেও টেটের অল-রাউন্ড নৈপুণ্য বজায় থাকে। ১৯২৯ সালে টেট তাঁর একমাত্র [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|শতক]] লাভ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। কিন্তু ১৯৩০ সাল থেকে তিনি মূলতঃ বোলার হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে থাকেন। ফলশ্রুতিতে তাঁকে শেষদিকে ব্যাটিং করতে হয়েছে। ঐ সময়ে [[
== সম্মাননা ==
৮০ নং লাইন:
*[http://www.cricketarchive.co.uk/Archive/Players/0/437/f_Bowling_by_Season.html First-Class Bowling In Each Season By Maurice Tate]
{{প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট অল-রাউন্ডার}}
{{Test cricket doubles to 1977}}
{{অস্ট্রেলীয় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট মৌসুমে শীর্ষস্থানীয় উইকেটলাভকারী (১৯০০-০১ থেকে ১৯৪৯-৫০)}}
|