গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩২ নং লাইন:
== বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ ==
১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে গোপালচন্দ্র [[সত্যেন্দ্রনাথ বসু|সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে]] [[বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ]] প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেন। [[পুলিন বিহারী দাস|পুলিন বিহারী দাসের]] সঙ্গে তিনি অক্লান্ত ভাবে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মকাণ্ডে শ্রম দেন। ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে তিনি ''জ্ঞান ও বিজ্ঞান'' নামক [[বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ|বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদের]] পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এছাড়া তিনি [[ভারতকোষ]] নামক বাংলা ভাষার একটি বিশ্বকোষ রচনাতেও সহযোগিতা করেন।
 
==প্রকাশিত গ্রন্থ==
এ পর্যন্ত গোপালচন্দ্রের ১৬ প্রকাশিত বই এর নাম জানা যায়। এছাড়া তাঁর বহু লেখা অগ্রন্থিত রয়ে গেছে। ‘জ্ঞান ও বিজ্ঞান’ গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য স্মরণ সংখ্যার তথ্যমতে তাঁর লেখার সংখ্যা হাজার খানেকের মত, যার সবকিছু এখন আর উদ্ধার করা সম্ভব নয়।
* আধুনিক আবিষ্কার
* বাংলার মাকড়সা(১৯৪৯)
* করে দেখ(১ম খণ্ড ১৯৫৩, ২য় খণ্ড ১৯৫৬)
* আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু(১৯৭৬)
* বাঙলার কীটপতঙ্গ(১৯৭৫)
* মনে পড়ে(আত্মজীবনী- ১৯৭৭)
* পশু পাখি কীট পতঙ্গ(১৯৮২)
* বিজ্ঞানের আকস্মিক আবিষ্কার(১৯৮৪)
* বাঙলার গাছপালা(১৯৮৬)
* বিজ্ঞান অমনিবাস(১৯৮৭)
* জ্ঞানবিজ্ঞানের নানা খবর
* বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান সংবাদ
* মানব কল্যাণে পারমাণবিক শক্তি
* আণবিক বোমা(অনুবাদ গ্রন্থ)
* মহাশূন্যে অভিযান(১৯৫৮)
* জীববিজ্ঞান(পাঠ্যপুস্তক)
<ref>{{cite book| title =গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, এম. এ. আজিজ মিয়া| publisher = বাংলা একাডেমী| location = ঢাকা| year = ১৯৯৩| edition=১ম| origyear = প্রথম প্রকাশ ১৯৯৩ }}</ref>
 
 
== সম্মাননা ==