পোল্যান্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সামীরুদ্দৌলা (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সামীরুদ্দৌলা (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৮১ নং লাইন:
}}
'''পোল্যান্ড''' ({{lang-pl|Polska}} ''পল্স্কা''), সরকারিভাবে '''পোল্যান্ড প্রজান্ত্র'''
প্রায় ১,০০০ বছর আগে [[পিয়াস্ট রাজবংশ|পিয়াস্ট রাজবংশের]] অধীনস্থ রাজ্য হিসাবে পোল্যান্ড সর্বপ্রথম সংগঠিত হয়। ষোড়শ শতকের শেষভাগকে পোল্যান্ডের স্বর্ণযুগ বলা হয়, যখন জাগিয়েলনীয় রাজবংশের অধীনে পোল্যান্ড ইউরোপের সবচেয়ে বৃহৎ, সমৃদ্ধ ও প্রভাবশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়। ১৭৯১ সালে পোল্যান্ড-লিথুয়ানিয়া কমনওয়েলথের সংসদ, যা সেইম নামে পরিচিত, ইউরোপ মহাদেশের প্রথম রাষ্ট্র হিসাবে মার্কিন সংবিধানের আদলে একটি সংবিধান রচনা ও প্রবর্তন করে। কিন্তু এর অল্প কিছু কাল পরেই পোল্যান্ডের প্রতিবেশী রাষ্ট্র [[রাশিয়া]], [[অস্ট্রিয়া]] ও [[প্রুশিয়া]] পোল্যান্ডকে গ্রাস করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেয়। ১৯১৮ সালে [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] সমাপ্তির পর পোল্যান্ড আবার স্বাধীন দেশ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] পর অবশ্য পোল্যান্ড তৎকালীন [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] অধীনত কমিউনিস্ট রাষ্ট্র ''গণপ্রজাতন্ত্রী পোল্যান্ড'' এ পরিণত হয়। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দের আংশিক অবাধ নির্বাচনের ফলে কমিউনিস্ট শাসনের পতন ঘটে, যাতে সলিডারিটি (''Solidarność'') দল ও [[লেখ ওয়ালেসা]] গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমানে পোল্যান্ড একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। ১৯৯৭ সালে এর নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা হয়। ১৯৯৯ সালে পোল্যান্ড [[ন্যাটো]] জোটে যোগ দেয়।
== ইতিহাস ==
|