কানের খৈল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ Removing Link GA template (handled by wikidata) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}
[[চিত্র:OhrenSchmalzBrocken.jpg|thumb]]
'''কানের খৈল'''
সচরাচর এই খৈল নরম আঠালো পদার্থের মতো। আঠালো অবস্খায় এটি কান থেকে এমনিতেই বেরিয়ে যায়। খাদ্য চিবিয়ে খাওয়ার সময় বা কথা বলার সময় চোয়ালের যে নড়াচড়া হয় তাতেই এই খৈল বহির্কণ থেকে বাইরের দিকে চলে আসে। এই প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে বহির্কর্ণের নালীতে অবস্খিত লোম। এই লোম ঝাড়ুর মতো করে বাইরের দিকে ঝেড়ে কানের ময়লাকে বের করে দেয়। স্বাভাবিক অবস্খায় কানের নরম আঠালো পরিষ্কার করার দরকার পরে না কারণ এটি এমনিতেই বের হয়ে যায়। তাছাড়া এটি কোনো সমস্যাও করে না। তবে এই খৈল অনেক সময় শক্ত হয়ে পড়ে এবং তখন সমস্যা দেখা দেয়।বিশেষ করে যাদের ত্বক কম তৈলাক্ত তাদের কানের খইল শক্ত হতে পারে। মাথায় যাদের [[খুশকি]] থাকে তাদের কানেও প্রচুর খৈল জমে। তবে খুশকির কারণে জমা খৈলের সাথে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় জমা খৈলের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। সামান্য কিংবা অতিরিক্ত শক্ত খৈল কানে জমে কানে ব্যথা হয়। কারো কারো কান খৈল ভর্তি থাকে কিন্তু ব্যথা হয় না। এইসব ক্ষেত্রে পানিতে ডুব দিয়ে গোসল করার কারণে যখন কানে পানি ঢুকে যায়, তখন খৈল সেই পানি শুষে নেয়। পানি শুষে খৈল স্ফীত হয়ে বহিকর্ণের পথে চাপের সৃষ্টি করে। এর ফলেও কানে ব্যথার উদ্রেক হয়।<ref>[http://www.doctorhoffman.com/wax.htm ওয়াক্স বা কানের খৈল]</ref>
|