গজারিয়া উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১০ নং লাইন:
[[ভবেরচর শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির]] ভবেরচর ইউনিয়নের ৬ নং ওর্য়াডে অবস্থিত। ভবেরচর ইউনিয়নের হিন্দু সম্প্রদায়ের নবনির্মিত উপানসালয়। ২০১০ সালের ২৩ শে ফেব্রুয়ারী গজারিয়া উপজেলার তৎকালীল চেয়ারম্যান জনাব রেফায়েত উল্লাহ্ খাঁন এর দ্বারা ভিত্তি প্রস্থর
স্থাপনের মাধ্যমে মন্দিরটির নির্মানকাজ শুরু হয়। ৩ বছরে প্রায় ৯০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২০১৩ সালে মূল মন্দিরটির নির্মানকাজ সম্পূর্ন হয়।[[ভবেরচর শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির ]]
টি [[ভারতীয় স্থাপত্য রীতির]] মন্দিরগুলোর আদলে নির্মিত। এই মন্দিরটির কারুকার্যের জন্য [[ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার]] ২০১৩ সালে মন্দিরটিকে প্রসংশা প্রদান করেন। বর্তমানে মন্দিরের উন্নয়ন কার্য চলেছে মূল মন্দির ২০১৩ সালের ১৮ ই জানুয়ারী [[শ্রীরামকৃষ্ণ মিশন]] ঢাকা শাখার অধ্যক্ষ দ্বারা প্রথম মন্দিরের পুজার্চ্চনার কার্যক্রম শুরু করেন। মন্দিরের প্রধান দেবতা হলেন [[শ্রীরাধাকৃষ্ণ]]।মন্দিরে স্থাপিত শ্রীরাধাকৃষ্ণের বিগ্রহ ভারতের [[শ্রীবৃন্দাবন]] ধাম থেকে আনা হয়েছে। বিগ্রহ গুলো [[আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘ ]] [[ ইসকন্]] এর বিগ্রহ রীতির আদলে নির্মিত। মন্দিরে প্রতিদিন পূজার্চ্চনা হয়। প্রতিদিন সন্ধায় [[সন্ধারতী]] অনুষ্ঠিত হয়। এবং প্রতি বছর মন্দির প্রাঙ্গনে [[শারদীয় দূর্গোৎসব]] এবং [[বাৎসরিক মহোৎসব]] উদযাপন করা হয়। মন্দিরের এই দুই প্রধান অনুষ্ঠানে প্রচুর ভক্ত সমাগম ঘটে।
এছাড়া প্রতি বছর জন্মাষ্টমীর সময় মন্দির প্রাঙ্গন থেকে বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। এছাড়া প্রতি বছর মন্দিরের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে মন্দিরের বিগ্রহ গুলো মন্দিরের পুরোহিতের দ্বারা দুগ্ধ, দধি,মধু, ডাবের জল দিয়ে অভিষেক করানো হয়। এছাড়া মন্দিরে প্রতি বছর [[ [[কালীপূজা]], [[মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জলন]], [[সরস্বতীপূজা]] , [[শিবরাত্রি]] সহ ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালন করা হয়।