দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনাপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
* থেকে : চিহ্নে রুপান্তর
২ নং লাইন:
==১৯৩৯==
===সেপ্টেম্বর===
*: '''০১ :''' সকাল ৪:৩০ মিনিটে [[নাজি জার্মানি|জার্মান বাহিনী]] পোল্যান্ডের কয়েকটি স্থাপনায় আঘাত হানতে শুরু করে। এর মাধ্যমেই [[পোল্যান্ড আক্রমন (সেপ্টেম্বর)]] এর সূচনা হয়। [[যুক্তরাজ্য]] এবং [[ফ্রান্স]] জার্মানির দ্রুত অপসারণ দাবী করে।
**:: যুক্তরাজ্য তার [[যুক্তরাজ্য স্বরাষ্ট্র সীমান্ত (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)|স্বরাষ্ট্র সীমান্ত]] (Home front) খুলে দেয় এবং [[বৃটিশ সেনাবাহিনী|বৃটিশ সেনা-সমাবেশের]] ঘোষণা দেয়। একই সাথে তারা জর্মান সেনাবাহিনীকে অপসারণের পরিকল্পনা হাতে নেয়।
*: '''০৩:''' ক্রোধে উন্মত্ত সরকারসমূহ পোল্যান্ড আক্রমনের বিরুদ্ধে সাড়া দেয় এবং এরই সাথে [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রাজনীতি ও কূটনীতি|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের রাজনীতি ও কূটনীতির]] সূত্রপাত ঘটে। [[যুক্তরাজ্য]], [[অস্ট্রেলিয়া]] এবং [[নিউজিল্যান্ড]] সকাল ১১:১৫ মিনিটে যুদ্ধ ঘোষণা করে এবং বিকাল ৫:০০ টায় [[ফ্রান্স]] তাদের সাথে যোগ দেয়।
**:: [[জার্মান নৌবাহিনী (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)|জার্মান নৌবাহিনীর]] আক্রমনের মাধ্যমে [[দ্বিতীয় আটলান্টিক যুদ্ধ]] শুরু হয়।
*: '''০৪:''' [[রাজকীয় বিমান বাহিনী (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ)|ইংরেজ বিমান বাহিনীর]] জার্মান নৌ স্থাপনাগুলোর উপর আক্রমনের মাধ্যমে ইউরোপে মিত্রশক্তির যুদ্ধের যাত্রা আরম্ভ হয়।
*: '''০৭:''' [[সার্বুকেন]] নামক স্থানের নিকট দিয়ে ফরাসি প্রহরী সেনাদল জার্মানিতে প্রবেশ করে।
*: '''১০:''' [[কানাডা]] জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
*: '''১৭:''' [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] পূর্ব দিক থেকে পোল্যান্ড আক্রমন করে এবং [[কার্জন লাইন|কার্জন লাইনের]] পূর্বাংশসহ [[বিয়ালিস্তোক]] এবং পূর্ব [[গ্যালিসিয়া]] অঞ্চলসমূহ দখল করে নেয়।
*: '''১৮:''' জার্মান সেনাদল [[ওয়ারস]] ঘিরে ফেলে।
*: '''২৫:''' খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে জার্মান স্বরাষ্ট্র সীমান্তের রেশন প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়।
*: '''২৭ - ২৮:''' ওয়ারস 'র উপর প্রচন্ড গোলাবর্ষণ অব্যাহত থাকে।
*: '''২৮:''' পোল্যান্ডের রাজধানী [[ওয়ারস]] জার্মানির কাছে আত্মসমর্পণ করে।
 
===অক্টোবর===
*: '''০৫:''' সোভিয়েত ইউনিয়ন [[ফিনল্যান্ড]] এর সাথে দুদেশের সীমান্ত নির্ধারণ প্রসঙ্গে আলোচনা শুরু করে।
*: '''০৬:''' জার্মানদের পোল্যান্ড আক্রমনের সময় পোলিশরা যে প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলেছিল তার সমাপ্তি ঘটে। ফিনল্যান্ড সৈন্য-সমাবেশ শুরু করে।
**:: [[এডলফ হিটলার]] [[রাইখস্টাগ|রাইখস্টাগ দালানের]] সামনে তার বিখ্যাত ভাষণ দেয় এবং এ সময় [[বৃটেন]] এবং ফ্রান্সের সাথে শান্তি পুনঃস্থাপন প্রসঙ্গে আলোচনায় বসার ইচ্ছা ব্যক্ত করে।
*: '''০৯:''' হিটলার [[বেলজিয়াম]], ফ্রান্স, [[লুক্সেমবার্গ]] এবং [[নেদারল্যান্ড]] আক্রমনের জন্য প্রস্তুতির নির্দেশ দেয়।
*: '''১০:''' জার্মান নৌবাহিনী হিটলারের কাছে [[নরওয়ে]] আক্রমনের প্রস্তাব করে।
*: '''১৪:''' [[ইউ-৪৭]] এর আঘাতে ইংরেজ যুদ্ধজাহাজ [[এইচ এম এস রয়েল ওক]] [[স্ক্যাপা ফ্লো]] পোতাশ্রয়ে ডুবে যায়।
*: '''১৯:''' পোল্যান্ডের একাংশ আনুষ্ঠানিকভাবে জার্মানির অন্তর্ভুক্ত হয়। পোল্যান্ডের [[লুবলিন|লুবলিনে]] প্রথম ইহুদী [[গেটো]] (শহরের ইহুদী অঞ্চল) প্রতিষ্ঠিত হয়।
 
===নভেম্বর===
*: '''০৪:''' [[যুক্তরাষ্ট্র|যুক্তরাষ্ট্রের]] নিরপেক্ষতা নীতি পাশ হয়। সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির জন্য যে '''ক্যাশ এন্ড ক্যারি''' সনদ অনুমোদিত হয়েছিল তা বৃটেন এবং ফ্রান্সের জন্য লাভজনক বিবেচিত হয়।
*: '''০৮:''' একটি ভাষণ দেয়ার সময় বোমার আঘাতে হিটলারকে হত্যার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এটি [[ভেনলো ঘটনা]] হিসেবে খ্যাত। এতে দুইজন বৃটিশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা আটক হয়। জার্মানরা [[হ্যান্স ফ্রাঙ্ক|হ্যান্স ফ্রাঙ্ককে]] পোল্যান্ডের গভর্ণর নিয়োগ করে এবং ইহুদী বিরোধী কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার আদেশ দেয়।
*: '''১৭:''' [[প্যারিস|প্যারিসে]] '''চেকোশ্লোভাক জাতীয় কমিটি''' গঠিত হয়।
*: '''৩০:''' সোভিয়েত ইউনিয়ন ফিনল্যান্ড আক্রমন করে এবং এরই আধ্যমে [[শীতকালীন যুদ্ধ|শীতকালীন যুদ্ধ]] ([[রুশো ফিনিশ যুদ্ধ]]) সূত্রপাত হয়।
 
===ডিসেম্বর===
*: '''০৭:''' [[ইতালি]] পুনরায় তার নিরপেক্ষতা ঘোষণা করে।
*: '''১৩:''' বৃটিশ নৌবহর জার্মানির যুদ্ধজাহাজ [[এডমিরাল গ্রাফ স্পি]] আক্রমন করে এবং [[রিভির প্লেট যুদ্ধ]] শুরু হয়।
*: '''১৪:''' [[জাতিপুঞ্জ]] থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের সদস্যপদ বাতিল করা হয়।
*: '''১৭:''' [[মন্টেভিডিও]] পোতাশ্রয়ে '''এডমিরাল গ্রাফ স্পি''' জাহাজের পতন ঘটে। এর মধ্যে কাপুরুষোচিতভাবে ছিদ্র করে দেয়া হয় যার ফলে তা ডুবে যায়।
*: '''১৮:''' প্রথম কানাডীয় সেনাবাহিনী ইউরোপে এসে পৌঁছে।
*: '''২৭:''' প্রথম ভারতীয় সেনাবাহিনী ফ্রান্সে পৌঁছে।
*: '''২৮:''' বৃটেনে রেশন হিসেবে মাংস বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে।
 
==১৯৪০==
===জানুয়ারি===
*: '''০১:''' বৃটেনে ২০ থেকে ২৭ বছর বয়ষী সকল পুরুষের উপর যুদ্ধে যাওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়।
*: '''০৪:''' [[হারম্যান গোরিং|হারম্যান গোরিংকে]] জার্মান যুদ্ধ শিল্পসমূহের প্রধান দায়িত্ব দেয়া হয়।
*: '''০৫:''' [[বৃটিশ কেবিনেট]] পুনর্গঠন করা হয়। নতুন দায়িত্ব পান -
*:# যুদ্ধ দপ্তর - [[অলিভার স্ট্যানলি]]
*:# তথ্য মন্ত্রনালয় - [[লর্ড রিথ]]
*:# বাণিজ্য বোর্ড - [[অ্যান্ড্রু ডানকান]]
*: '''০৭:''' ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে রাশিয়ান সেনাবাহিনীর প্রধান কমান্ডার পদে নিয়োগ পান জেনারেল [[সিমিয়ন তিমোশেঙ্কো]]।
*: '''০৮:''' বৃটেনে রেশন হিসেবে শূকরের মাংস, মাখন এবং চিনি বিতরণ শুরু হয়।
*: '''১০:''' [[মাসমেচেলেন ঘটনা]] - দুইজন জার্মান কর্মকর্তা [[বেলজিয়াম|বেলজিয়ামের]] [[মাসমেচেন]] শহরের অদূরে ''ভাক্ট'' নামক স্থানে বিমানসহ বিধ্বস্ত হন। তারা জার্মানির ফ্রান্স দখলের পরিকল্পনার গোপন দলিলবিশিষ্ট কাগজ নিয়ে যাচ্ছিলেন। এই দখল পরিকল্পনার নাম ছিল [[অপারেশন ফল গেল্‌ব]]। এই ঘটনার পর ফ্রান্স দখল পরিকল্পনা পিছিয়ে দেয়া হয় এবং নতুনভাবে পরিকল্পনা করা হয়।
*: '''১১:''' ফ্রান্সে রেশন হিসেবে মাংস বিতরণ শুরু হয়।
*: '''১৪:''' [[জাপান|জাপানের]] প্রধানমন্ত্রী [[অ্যাবে নোবুইয়ুকি]] এবং তার মন্ত্রীপরিষদ পদত্যাগ করে। এডমিরাল [[মিতসুমাসা ইওনাই]] নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।
 
===ফেব্রুয়ারি===
*: '''০১:''' জাপানী [[ডায়েট]] (সংসদ) জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়ববহুল [[বাজেট]] ঘোষণা করে যার মোট ব্যয়ের প্রায় অর্ধেকই ছিল সামরিক খাতে।
*: '''০৫:''' বৃটেন এবং ফ্রান্স লৌহ খনিজ রপ্তানি বন্ধ করার উদ্দেশ্যে [[নরওয়ে|নরওয়ের]] বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ জার্মানরা এই বাণিজ্যে যুক্ত ছিল এবং এই বাণিজ্য বন্ধের মাধ্যমে তারা ফিনল্যান্ডকে সহযোগিতা করার একটি রাস্তা খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা দেখেছিল। [[মার্চ ২০|মার্চের ২০]] তারিখ থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়।
*: '''০৯:''' [[এরিখ ভন ম্যানস্টেইন|এরিখ ভন ম্যানস্টেইনকে]] [[ফ্রান্স]] আগ্রাসনের পরিকল্পনার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে জার্মানির ৩৩ আর্মর বাহিনীর সেনানায়ক হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়।
*: '''১৪:''' বৃটিশ সরকার ফিরল্যান্ডে যুদ্ধ করার জন্য স্বেচ্ছায় অংশগ্রহনে ইচ্ছুক যোদ্ধার জন্য আহ্বান করে।
*: '''১৫:''' সোভিয়েত বাহিনী ফিনল্যান্ডের [[সুমা]] দখল করে নয়ার মাধ্যমে [[ম্যানারহেইম লাইন]] ভঙ্গ করে।
*: '''১৬:''' বৃটিশ বিধ্বংসী জাহাজ ''এইচ এম এস কোসাক'' জোরপূর্বক ২৯৯ টি বৃটিশ POW জার্মান পরিবহন জাহাজ ''অল্টমার্ক'' থেকে নিরপেক্ষ নরওয়েজিয়ান নৌ সীমান্তে সরিয়ে নেয়।
*: '''১৭:''' ম্যানস্টেইন হিটলারের কাছে [[আর্ডেনেস]] বনাঞ্চল হয়ে ফ্রান্স দখলের একটি পরিকল্পনা পেশ করে।
*: '''২১:''' জেনারেল [[নিকোলাউস ভন ফকেনহর্স্ট|নিকোলাউস ভন ফকেনহর্স্টকে]] জার্মানির নরওয়ে আগ্রাসনের জন্য পরিচালিত বাহিনীর সেনাপতি নিয়োগ করা হয়। [[অসউইচ]]-এর নির্মণের মাধ্যমে তার কাজ শুরু হয়।
*: '''২৪:''' পশ্চিমা দেশসমূহ দখলের জন্য পরিকল্পিত আর্ডেনেস পরিকল্পনা গৃহীত হয়।
 
===মার্চ===
*: '''০১:''' সোভিয়েত সেনাদল [[ফিনল্যান্ড|ফিনল্যান্ডের]] দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর [[ভাইপুরি|বাইপুরিতে]] (Viipuri) আক্রমন শুরু করে।
*: '''০৫:''' ফিনল্যান্ড সোভিয়েত ইউনিয়নকে বলে যে যুদ্ধ শেষ করার জন্য তারা সোভিয়েত ইউনিয়নের সব শর্ত মেনে নেবে।
*: '''১২:''' ফিনল্যান্ড সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করে।
*: '''১৬:''' জার্মান বিমান বাহিনীর আকাশ অভিযান (Scapa Flow) এর উপর আঘাত হানে যার মাধ্যমে বিশ্বযুদ্ধে প্রথমবারের মত ইংরেজ বেসামরিক জনগণের মৃত্যু হয়।
*: '''১৮:''' [[মুসোলিনি]] [[এডলফ হিটলার|হিটলারের]] সাথে এ ব্যাপরে একমত হয় যে [[ইতালি]] যথাসময়ে যুদ্ধে প্রবেশ করবে।
*: '''২০:''' ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী [[দালাদিয়ের]] পদত্যাগ করে।
*: '''২১:''' [[পল রেইনড]] (Paul Reynaud) [[ফ্রান্স|ফ্রান্সের]] প্রধানমন্ত্রী হন।
*: '''২৮:''' [[বৃটেন]] এবং [[ফ্রান্স]] এই মর্মে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি করে যে দুই দেশের কোনটিই কখনো জার্মানির কাছ থেকে পৃথকভাবে শান্তি কামনা করবেনা।
*: '''৩০:''' [[জাপান]] [[নানকিং]]-এ [[ওয়াং জিংওয়েই]]-এর নেতৃত্বে একটি পুতুল সরকার কায়েম করে।
 
===এপ্রিল===
*: '''০১:''' হিটলার [[নরওয়ে]] এবং [[ডেনমার্ক]] দখলের জন্য অভিযান শুরু করে।
*: '''০৩:''' [[উইনস্টন চার্চিল]] বৃটেনের [[মিনিস্টারিয়াল ডিফেন্স কমিটি|মিনিস্টারিয়াল ডিফেন্স কমিটির]] চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। এর আগে পূর্বতন চেয়ারম্যান [[লর্ড চ্যাটফিল্ড]] পদত্যাগ করেন।
*: '''০৫:''' চেম্বারলেইন মন্তব্য করেন যে হিটলার বাস মিস করেছেন অর্থাৎ সঠিক পদক্ষেপে নিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তার এই উক্তি মোটেই সময়োপযোগী ছিলনা।
*: '''০৮:''' মিত্রবাহিনীর mining of Norwegian waters কার্যক্রমের সূচনা হয়।
*: '''০৯:''' জার্মানি ডেনমার্ক এবং নরওয়েতে আগ্রাসন চালায়। ডেনমার্ক আত্মসমর্পন করে।
*: '''১০:''' [[নারভিক|নারভিকের]] প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ইংরেজ জঙ্গী বিমান এবং ডেস্ট্রয়ার একটি বৃহৎ জার্মান নৌবহরের উপর অতর্কিত হামলা চালায় এবং সফল হয়।
*: '''১২:''' বৃটিশ বাহিনী ডেনমার্কের [[ফারো দ্বীপপুঞ্জ]] দখল করে নেয়।
*: '''১৪:''' বৃটেন এবং ফ্রান্সের সম্মিলিত বাহিনী নরওয়েতে অবতরণ শুরু করে।
*: '''৩০:''' নরওয়ে থেকে বৃটেন এবং ফ্রান্সের সম্মিলিত বাহিনীর সৈন্য অপসারণ শুরু হয়।
 
===মে===
*: '''০৫:'''
 
 
==বহিঃসংযোগ==
*:[http://www.worldwar-2.net/timelines/timelines-index.htm দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তারিখ]
*:[http://www.mtholyoke.edu/acad/intrel/ww2.htm দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দলিলপত্র]
 
==নিবন্ধতালিকা==