মাইক শ্রিম্পটন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি করা হয়েছে
৬০ নং লাইন:
}}
'''মাইকেল জন ফ্রড শ্রিম্পটন''' ([[জন্ম]]: [[২৩ জুন]], [[১৯৪০]] - [[মৃত্যু]]: [[১৩ জুন]], [[২০১৫]]) মানাওয়াতু এলাকার ফিল্ডিংয়ে জন্মগ্রহণকারী [[নিউজিল্যান্ড|নিউজিল্যান্ডের]] সাবেক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] ও [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] ছিলেন। মাঝারী সারির [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটসম্যান]] ও লেগ স্পিনার '''মাইক শ্রিম্পটন''' ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দলের]] পক্ষে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও ঘরোয়া ক্রিকেটে [[Central Districts cricket team|সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস]] ও [[Northern Districts cricket team|নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের]] প্রতিনিধিত্ব করেন।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১৯৬১-৬২ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস দলের পক্ষে অভিষেক ঘটে তাঁর। ঐ মৌসুমের শেষ খেলায় ১১৯ রান তোলেন ও ক্যান্টারবারি দলের বিপক্ষে দলকে ড্রয়ের পথে নিয়ে যান। পরের খেলায় ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে একই দলের বিপক্ষে ১৫০ রান তোলেন যা তাঁর ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ। এ দলের পক্ষে ১৯৭৯-৮০ মৌসুম খেলেন। মাঝখানে ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের পক্ষে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশ নেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৮ বছর খেলেন। ১২২ খেলায় ৫,৮১২ রান ও ৮১ উইকেট লাভ করেন শ্রিম্পটন।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে ১০ টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও নিজেকে দলের অপরিহার্য অংশ হিসেবে তুলে ধরতে পারেননি তিনি। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি মাত্র ২৬৫ রান সংগ্রহ করেন। পাশাপাশি ৫ উইকেট পান। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্ট খেলার জন্য নির্বাচিত হন। ডেভিড শেপার্ড তাঁকে লড়াকু ও মনোযোগী সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার হিসেবে চিহ্নিত করেন। ১৯৬৩-৬৪ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জোড়া শূন্য রান পান। কিন্তু ১৯৬৪-৬৫ মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে সফলকাম হলেও পাকিস্তান কিংবা ভারত সফরের জন্য মনোনীত হননি। ১৯৬৫-৬৬ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন টেস্টে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন কিন্তু মাত্র ৬৮ রান সংগ্রহ করতে সক্ষম হন। ১৯৭০-৭১ মৌসুমের ঘরোয়া ক্রিকেটে ২৩.৫৮ গড়ে ২৮৩ রান ও ২৮.১১ গড়ে ৯ উইকেট লাভ করেন। ফলশ্রুতিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টে অংশ নেন। তাঁর কার্যকরী গুগলিতে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে বাসিল ডি’অলিভিরা ও রে ইলিংওর্থের উইকেটসহ নিজস্ব সেরা টেস্ট বোলিং পরিসংখ্যান ৩/৩৫ পান। দ্বিতীয় টেস্টের ৪র্থ উইকেটে মার্ক বার্গেসের সাথে অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করে ১৪১ রানের জুটি গড়েন।
১৯৬১-৬২ মৌসুম থেকে ১৯৭৯-৮০ মৌসুম পর্যন্ত সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস দলের পক্ষে খেলেন। মাঝখানে ১৯৭৪-৭৫ মৌসুমে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের পক্ষে ঘরোয়া ক্রিকেটে অংশ নেন।
 
== কোচিং ==
নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে ১০ টেস্টে অংশগ্রহণ করলেও নিজেকে দলের অপরিহার্য অংশ হিসেবে তুলে ধরতে পারেননি তিনি। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি মাত্র ২৬৫ রান সংগ্রহ করেন। পাশাপাশি ৫ উইকেট পান।
[[New Zealand women's cricket team|নিউজিল্যান্ড জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের]] কোচ হিসেবে দায়িত্বভার পালন করেন। তাঁর সঠিক নির্দেশনার প্রেক্ষিতে নিউজিল্যান্ড মহিলা দল ২০০০ সালের মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে।<ref>[http://pluslive.cricinfo.com/link_to_database/ARCHIVE/CRICKET_NEWS/2002/OCT/079188_NZ_24OCT2002.html World Cup-winning coach donates trophy for women]</ref> পরবর্তীতে হ্যাস্টিংসের কর্নওয়াল ক্রিকেট ক্লাবের প্রধান কোচ ও সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস হিন্ডস দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন শ্রিম্পটন।
 
২০০৭ সালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে অসামান্য ভূমিকা রাখায় বার্ট সাটক্লিফ পদকে ভূষিত হন।
[[New Zealand women's cricket team|নিউজিল্যান্ড জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের]] কোচ হিসেবে দায়িত্বভার পালন করেন। তাঁর সঠিক নির্দেশনার প্রেক্ষিতে নিউজিল্যান্ড মহিলা দল ২০০০ সালের মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে।<ref>[http://pluslive.cricinfo.com/link_to_database/ARCHIVE/CRICKET_NEWS/2002/OCT/079188_NZ_24OCT2002.html World Cup-winning coach donates trophy for women]</ref>
৭৪ বছর বয়সে ১৩ জুন, ২০১৫ তারিখে তাঁর দেহাবসান ঘটে।<ref>[http://www.espncricinfo.com/newzealand/content/story/887257.html?CMP=OTC-RSS&utm_source=dlvr.it&utm_medium=twitter Cricinfo report]</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==