সিরাজুল ইসলাম (অভিনেতা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩২ নং লাইন:
ঢাকায় তিনি প্রথম মঞ্চ অভিনয়ের প্রতি আকৃষ্ট হন, অভিনয় করার মাঝে বেতার শিল্পী রণেন কুশারীর সাথে পরিচয় হয়। তিনি তাকে বেতারে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন। বেতারে ''রুপালি চাঁদ'' নাটকে একজন স্কুলশিক্ষকের চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেন তিনি। এরপর নিয়মিত মঞ্চে ও বেতারে অভিনয় করেন। ''বৃষ্টি'' নামের একটি বেতার নাটকের প্রযোজনার মাধ্যমে তিনি প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। এটি একটি ইংরেজি গল্প অবলম্বনে নির্মিত হয়েছিল ও এটা অভিনয় করেন [[খান আতাউর রহমান]], ডা. সাঈদুন্নেসা হোসেনসহ আরও বেশ কয়েকজন।
 
১৯৬৩ সালে এমএ বারী নিবেদিত, ইস্টার্ন থিয়েটার্সের মালিক মাজীদ প্রযোজিত, মহিউদ্দিন পরিচালিত ''রাজা এলো শহরে'' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে সিরাজুল ইসলামের অভিষেক ঘটে। এ ছবিতে তিনি একজন অধ্যাপকের চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি ১৯৬৪ সালে মুক্তি পায়। দীর্ঘ অভিনয় জীবনে তিনি প্রায় তিনশত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে ''নাচঘর'', ''অনেক দিনের চেনা'', ''শীত বিকেল'', ''বন্ধন'', ''ভাইয়া'', ''রূপবান'', ''উজালা'', ''১৩নং ফেকু ওস্তাগার লেন'', ''নয়নতারা'', ''আলীবাবা'', ''চাওয়া পাওয়া'', ''গাজী কালু চম্পাবতী'', ''নিশি হলো ভোর'', ''সপ্তডিঙ্গা'', ''মোমের আলো'', ''ময়নামতি'', ''যে আগুনে পুড়ি'', ''দর্পচূর্ণ'', ''জাহা বাজে শাহনাই'', ''বিনিময়'', ''ডুমুরের ফুল'' ইত্যাদি।
 
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি সিরাজুল ইসলাম "অবসর" নামে একটি নাটকের দল ছিল। এ নাটকে মোট সদস্য সংখ্যা ছিল ১৫ জন। অবসর নাট্য দলের ব্যানারে ''ফাঁস'', ''কেনাবেচার পালা'', ''গরুর গাড়ির হেডলাইট'' সহ প্রায় দশটি নাটক মঞ্চস্থ হয়। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=চলে গেলেন প্রবীণ অভিনেতা সিরাজুল ইসলাম|url=http://www.banglamail24.com/news/2015/03/24/id/179382/|accessdate=৩০ মে ২০১৫|publisher=বাংলামেইল.কম|date=২৪ মার্চ ২০১৫}}</ref>