রাসায়নিক বন্ধন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
→‎আয়নিক বন্ধন: টাইপো ঠিক করা হয়েছে, লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
২০ নং লাইন:
== কোঅরডিনেট কোভ্যালেন্ট বন্ড ==
==আয়নিক বন্ধন==
{| class="wikitable" style="float:right; clear:right; margin:0 0 1em 1em; text-align:center;"
|-
| colspan="3" | '''Typical [[bond length]]s in pm<br />and bond [[energy|energies]] in kJ/mol.'''<br /><small>Bond lengths can be converted to [[Ångström|Å]]<br />by division by 100 (1 Å = 100 pm).<br />Data taken from University of Waterloo.<ref>{{cite web|url=http://www.science.uwaterloo.ca/~cchieh/cact/c120/bondel.html |title=Bond Lengths and Energies |publisher=Science.uwaterloo.ca |accessdate=2013-10-15}}</ref> <small>
|-
! Bond
! Length<br />(pm)
! Energy<br />(kJ/mol)
|-
! colspan="3" | H — [[Hydrogen]]
|-
| H–H || 74 || 436
|-
| H–O || 96 || 366
|-
| H–F || 92 || 568
|-
| H–Cl || 127 || 432
|-
! colspan="3" | C — [[Carbon]]
|-
| C–H || 109 || 413
|-
| C–C || 154 || 348
|-
| C–C=|| 151 ||
|-
|=C–C≡|| 147 ||
|-
|=C–C=|| 148 ||
|-
| C=C || 134 || 614
|-
| C≡C || 120 || 839
|-
| C–N || 147 || 308
|-
| C–O || 143 || 360
|-
| C–F || 134 || 488
|-
| C–Cl || 177 || 330
|-
! colspan="3" | N — [[Nitrogen]]
|-
| N–H || 101 || 391
|-
| N–N || 145 || 170
|-
| N≡N || 110 || 945
|-
! colspan="3" | O — [[Oxygen]]
|-
| O–O || 148 || 145
|-
| O=O || 121 || 498
|-
! colspan="3" | F, Cl, Br, I — [[Halogen]]s
|-
| F–F || 142 || 158
|-
| Cl–Cl || 199 || 243
|-
| Br–H || 141 || 366
|-
| Br–Br || 228 || 193
|-
| I–H || 161 || 298
|-
| I–I || 267 || 151
|}
 
প্রতিটি [[পরমাণু]] হতে চায় স্থিতিশীল। এই স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য ধাতুসমূহ তাদের বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক [[ইলেকট্রন]] অধাতুসমূহের বহি:স্তরে স্থানান্তরিত করে উভয়ই স্থিতিশীল হয়। তাই বলা যায় যে, [[ধাতু]] ও [[অধাতু]] মৌলের [[রাসায়নিক বিক্রিয়া]] সময়কালীন ধাতুর পরমাণুর বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক ইলেকট্রনসমূহ অধাতু পরমাণুর বহি:স্তরে স্থানান্তরিত হওয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট [[ক্যাটায়ন]] ও [[অ্যানায়ন|অ্যানায়নের]] মধ্যে
স্থির বৈদ্যুতিক আকর্ষণ দ্বারা যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে আয়নিক বন্ধন বা তড়িৎযোজী বন্ধন বলে। আর উক্ত সৃষ্ট যৌগকে আয়নিক বা তড়িৎযোজী যৌগ বলে।