মহাভারত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Debjitpaul10 (আলোচনা | অবদান)
Debjitpaul10 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩৫০ নং লাইন:
 
এসমস্ত অশুভ লক্ষণ প্রত্যক্ষ করে [[পাণ্ডব|পাণ্ডবেরা]] রাজ্যত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন ও অভিমন্যুর পুত্র [[পরীক্ষিৎ|পরীক্ষিৎকে]] সিংহাসনে বসিয়ে পঞ্চপাণ্ডব ও [[দ্রৌপদী]] হিমালয়ের পথে গমন করেন। এটি ‘মহাপ্রস্থান’ নামে পরিচিত। কিন্তু নিজেদের জীবনের কিছু ত্রুটি থাকার দরুণ যুধিষ্ঠির বাদে কেউই স্বশরীরে স্বর্গে যেতে পারেন না, পথেই তাঁদের মৃত্যু হয়। তবে দ্রোণকে মিথ্যা বলবার জন্য [[যুধিষ্ঠির|যুধিষ্ঠিরকেও]] একবার [[নরক]] দর্শন করতে হয়। এইভাবে তাঁরা সুখে-শান্তিতে স্বর্গসুখ ভোগ করতে থাকেন।
 
== বিভিন্ন সংস্করণ ও অনুবাদ ==
 
=== সটীক সংস্করণ ===
সময়ের সাথে সাথে মহাভারতের কাহিনী বিভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়। ফলে মূল কাহিনীটিকে উপলব্ধি করা দুরূহ হয়ে পড়ে। এই সমস্যার সমাধান করতে পুণেতে অবস্থিত ভাণ্ডারেকর প্রাচ্য গবেষণা সংস্থা (১৯১৯-১৯৬৬ সালে) সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ায় প্রাপ্ত মহাভারতের প্রায় সমস্ত পাণ্ডুলিপির (প্রায় ১০,০০০) অনুসন্ধান ও সংগ্রহ করে সেই লিপিতে পাওয়া একই প্রকার ৩৫,০০০ শ্লোক নিয়ে মহাভারত গ্রন্থের একটি সটীক ও সমীক্ষাত্মক সংস্করণ প্রকাশ করলেন, ১৮ খণ্ড যুক্ত ১৩০০০ পৃষ্ঠার এই পুস্তকটি সমগ্র পৃথিবীর মানুষের কাছে সমাদৃত হল।
 
=== অনুবাদ ===
 
== পাদটীকা ==