আফতাব আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{উৎসবিহীন}} |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার |
flag = Flag of Bangladesh.svg |
nationality = বাংলাদেশী |
country = বাংলাদেশ |
country abbrev = Ban |
name = আফতাব আহমেদ |
picture = |
batting style = ডান-হাতি-ব্যাট |
bowling style = ডান-হাতি-মিডিয়াম |
balls = true |
tests = ১০ |
test runs = ৩৯৫ |
test bat avg = ২০.৭৮ |
test 100s/50s = -/১ |
test top score = ৮২* |
test overs = ২১০ |
test wickets = ৩ |
test bowl avg = ৫৮.৬৬ |
test 5s = - |
test 10s = - |
test best bowling = ১/২৮ |
test catches/stumpings = ৪/- |
ODIs = ৬৬ |
ODI runs = ১৫৯৮ |
ODI bat avg = ২৬.৬৩ |
ODI 100s/50s = -/১২ |
ODI top score = ৯২ |
ODI overs = ৭০৩ |
ODI wickets = ১২ |
ODI bowl avg = ৫১.০৮ |
ODI 5s = ১ |
ODI 10s = - |
ODI best bowling = ৫/৩১ |
ODI catches/stumpings = ২০/- |
date = ২৪ মে|
year = ২০০৭ |
source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/56266.html}}
'''আফতাব আহমেদ চৌধুরী''' (জন্ম [[নভেম্বর ১০]], [[১৯৮৫]], [[চট্টগ্রাম]]) [[বাংলাদেশ ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] ডানহাতি মিডল অর্ডার [[ব্যাটসম্যান]] এবং ডানহাতি স্লো মিডিয়াম পেস [[বোলার]]। টেস্ট খেলায় তাঁর অভিষেক হয় [[২০০৪]] সালে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]] [[নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে। আর একদিনের খেলায় অভিষেক হয় একই বছর [[বার্মিংহাম|বার্মিংহামে]] [[দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে।
== প্রাথমিক জীবন ==
আফতাবের জন্ম ও শৈশব কেটেছে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]]। তার প্রথম বিদ্যালয় সেন্ট. ম্যারি স্কুল। শুরুর দিকে আফতাবের আন্তর্জাতিক খেলার প্রতি তেমন টান ছিলনা, এমনকি তিনি এটাকে নির্যাতন বলেও মনে করতেন। পরিবার ও বন্ধুবান্ধব থেকে দূরে থাকতে হবে ভেবে তিনি [[বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান|বিকেএসপিতে]] ভর্তি হতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। কিন্তু তার পিতা ক্রীড়ামোদী ছিলেন এবং তার ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে অত্যন্ত উৎসাহী ছিলেন। আফতাব তার ক্রিকেটীয় জীবন সম্পর্কে উৎসাহী ছিলেননা এবং তার ক্রিকেট ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসার ঘটনাও রয়েছে। দলে সুযোগ না পাওয়ার কারনে তার মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছিল। তিনি বলেন, "আমি অনেক বার ক্যাম্পে ডাক পেয়েছিলাম, কিন্তু কখনো দলে ঢুকতে পারিনি।" শেষ পর্যন্ত প্রতীক্ষার অবসান ঘটে এবং তিনি দলে সুযোগ পান। তার পিতা [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ ১৯৯৯]] চলাকালে মারা যান।<ref>ছুটির দিনে, দৈনিক প্রথম আলো, এপ্রিল ৮, ২০০৬</ref>
{{অসম্পূর্ণ}}
|