বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আলোর ঈশকুল পাঠশালা
১ নং লাইন:
[[চিত্র:BSK Dhaka Prize Giving Ceremony 2011.JPG|thumb|350px|দেশভিত্তিক উৎকর্ষ কার্যক্রম এর পুরস্কার বিতরণী উৎসব ২০১১]]
 
''বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র'' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি সামাজিক সংগঠন যার মূল লক্ষ্য কিশোর ও যুব সমাজকে আলোকিত মানুষ হিসাবে গড়ে তোলা। এই সংগঠনের মূল কৌশল হলো গ্রন্থপাঠের মাধ্যমে তরুণদের সঠিক পথে পরিচালিত করা। ''আলোকিত মানুষ চাই'' - এই শ্লোগানের উপর ভিত্তি করে সংগঠনটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] বই পড়া ও সৎ চিন্তা বিকাশ ঘটানোর জন্য কাজ করে থাকে। এর মূল কার্যালয় [[ঢাকা|ঢাকার]] বাংলামটর এলাকায় অবস্থিত। তবে দেশব্যাপী শাখা রয়েছে। [[আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ]] এর উদ্যোগে ১৯৭৮ সনে এ সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়। সপ্তাহের"মানুষ তার স্বপ্নের স্বপ্নের সমান বড়" এই স্বপ্ন নিয়েই বর্তমানে সারা দেশের প্রায় ১৭ লক্ষাধিক ছাত্রছাত্রী বই পড়া কর্মসূচির সাথে জড়িত। এছাড়াও জ্ঞানের বিভিন্ন দিনেশাখার চলচিচত্রআনন্দময় প্রদশনীচর্চাচলমানউৎকর্ষের বিষয়েরভিতর উপরদিয়ে আলোচনাসভাউদার হয়।দৃষ্টিসম্পন্ন তবেমানুষ সপ্তাহেরগড়ে প্রতিদিনতোলার বিকালজন্য ২০১৩ সাল থেকে লাইব্রেরিতেচালু বসেহয়েছে বইআলোর পড়াইশকুল ও অনলাইনে বইপড়া কর্মসূচি আলোর পাঠশালা। আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ রেমন মেগসেসে পুরস্কারে ভূষিত হন তার এই অসাধারণ সংগঠনটির যায়জন্য।
এছাড়াকেন্দ্রে রয়েছে সুবিশাল গ্রন্থাগার, চিত্রকলা প্রদর্শনী কক্ষ, চলচ্চিত্র প্রদর্শনের কক্ষ, গান ও সঙ্গীতের আর্কাইভ সহ আরও অনেক কিছু। ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার প্রকল্পের অধীনে সংগঠনটি বাসে করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিন বই প্রেরণের কাজও করে থাকে।
 
আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ রেমন মেগসেসে পুরস্কারে ভূষিত হন তার এই অসাধারণ সংগঠনটির জন্য।
এছাড়া ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার প্রকল্পের অধীনে সংগঠনটি বাসে করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিন বই প্রেরণের কাজও করে থাকে।
== লক্ষ্য ==
''আলোকিত মানুষ চাই'' - এই শ্লোগান নিয়ে কাজ করে চলেছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র। সারাদেশে সবখানে আলোকিত মানুষ – যাঁরা জাতীয় জীবনের বিভিন্ন অঙ্গনে শক্তিমান নেতৃত্ব দিয়ে এই জাতিকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে – গড়ে তোলা, জাতীয় শক্তি হিসাবে তাদের সংঘবদ্ধ করা এবং এর পাশাপাশি জাতীয় চিত্তের সামগ্রিক আলোকায়ন ঘটানোই বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের লক্ষ্য।