ভিক রিচার্ডসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ সৃষ্টি করা হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
খেলোয়াড়ী জীবন - নতুন অনুচ্ছেদ
৬ নং লাইন:
nickname = দ্য গার্ডসম্যান, ইয়র্কার |
birth_date = {{Birth date|1894|09|7|df=yes}} |
birth_place = পার্কসাইড, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া, [[অস্ট্রেলিয়া]] |
death_date = {{Death date and age|1969|10|30|1894|09|7|df=yes}} |
death_place = ফুলারটন, দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া |
৫৯ নং লাইন:
}}
 
'''ভিক্টর ইয়র্ক রিচার্ডসন''', [[Officer of the Order of the British Empire|ওবিই]] ([[জন্ম]]: [[৭ সেপ্টেম্বর]], [[১৮৯৪]] - [[মৃত্যু]]: [[৩০ অক্টোবর]], [[১৯৬৯]]) দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার পার্কসাইড এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ক্রিকেটার ছিলেন। এছাড়াও তিনি [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের]] [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] করেন। ১৯২০-এর দশক থেকে ১৯৩০-এর দশক পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় ক্রীড়াবিদ ছিলেন '''ভিক রিচার্ডসন'''। ক্রিকেটের পাশাপাশি একাধারে [[Australian rules football|অস্ট্রেলীয় রুলস ফুটবল]], [[বেসবল]], [[গল্ফ]], টেনিসসহ স্থানীয়ভাবে ল্যাক্রোজ, [[বাস্কেটবল]] ও সাঁতারে সবিশেষ পারদর্শীতা দেখান।দেখান তিনি। তবে ক্রিকেটেই তিনি পরিচিতি পেয়েছেন বেশী।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১৯১৮-১৯ মৌসুমে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অভিষেক ঘটে তাঁর। [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] কারণে তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপণ ঘটে। অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার সদস্য থাকাকালে ৩৭.৬৩ গড়ে ১৮৪ খেলায় ১০,৭২৪ রান করেন ২৭ [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] মাধ্যমে। ফিল্ডার হিসেবে ২১১ ক্যাচ পান যা খেলাপ্রতি গড় ১.১৫। এছাড়াও [[উইকেট-কিপার]] হিসেবে চারটি স্টাম্পিংয়ের সাথেও জড়িত ছিলেন।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯২৪ থেকে ১৯৩৬ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া দলের পক্ষে ১৯ [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] প্রতিনিধিত্ব করেন। তন্মধ্যে, ১৯৩৫-৩৬ মৌসুমে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা]] সফরে পাঁচ টেস্টে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|অধিনায়কত্ব]] করেন। ডানহাতি ব্যাটসম্যান ও ফিল্ডার হিসেবে ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম প্রতিভাসেরা প্রতিভাবান ক্রিকেটার ছিলেন তিনি।
 
১৯৩২-৩৩ মৌসুমে ইংল্যান্ড সফরে দলের সহঃ অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ঐ সিরিজটি বডিলাইন সিরিজ নামে পরিচিতি পায়। খেলায় ইংল্যান্ডের বোলাররা ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে শর্ট-পিচ বলে ডেলিভারী দেয়।
 
৪১ বছর ১৭৮ দিন বয়সে ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬ তারিখে রিচার্ডসন তাঁর সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। ডারবানে অনুষ্ঠিত টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার মাত্র দশজন খেলোয়াড়ের একজনরূপে এ বয়সে মাঠে নামেন।
 
== অবসর ==
খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নিয়ে সেপ্টেম্বর, ১৯৪৯ সালে আর্থার রিচার্ডসনের পরিবর্তে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার কোচ হিসেবে মনোনীত হন। তাঁর সম্মানার্থে সাউথ অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অ্যাডিলেড ওভালে রিচার্ডসন গেটস নামকরণ করে। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর সাবেক ইংরেজ টেস্ট অধিনায়ক আর্থার জিলিগানের সাথে রেডিও ধারাভাষ্যকারের দায়িত্ব পালন করেন।
 
== তথ্যসূত্র ==
৭৭ ⟶ ৮৫ নং লাইন:
 
== বহিঃসংযোগ ==
{{commons category|Vic Richardson (cricketer)|ভিক রিচার্ডসন}}
* [http://content.cricinfo.com/australia/content/player/7346.html Cricinfo Player Profile : Vic Richardson]
* [http://www.howstat.com.au/cricket/Statistics/Players/PlayerOverview.asp?PlayerID=1478 HowSTAT! statistical profile of Vic Richardson]