বাঙালি জাতীয়তাবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মানোন্নয়ন
৫ নং লাইন:
 
বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাংলার ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মধ্যে গৌরবজ্জ্বল ভাবে প্রকাশিত হয়েছে। [[বাংলার নবজাগরণ]] বলতে বাঙালি সমাজের রুপান্তর এবং উন্নয়নে পাশ্চাত্য সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও শিক্ষা প্রচলন শুরু হওয়াকে বোঝানো হয়ে থাকে। বাংলা হয়ে ওঠে আধুনিক সংস্কৃতি, বুদ্ধিজীবী ও বৈজ্ঞানিক কাজকর্মের, রাজনীতি এবং শিক্ষার ক্ষেত্রে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের]] একটি অন্যতম প্রাধান কেন্দ্র। প্রথম সামাজিক ও ধর্মীয় পুনর্গঠন যেমন বাংলায় [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্ম সমাজ]] এবং [[রামকৃষ্ণ মিশন]] ইত্যাদির নেতৃত্বে ছিলেন রাজা রামমোহন রায়, [[অরবিন্দ ঘোষ|শ্রী অরুবিন্দু,]] রামকৃষ্ণ পরমহংস ও [[স্বামী বিবেকানন্দ|স্বামী বিবেকানন্দের]] মত বিভিন্ন জাতীয় নেতা এবং সংস্কারকগণ। বাংলা সাহিত্য, কবিতা, ধর্ম, বিজ্ঞান এবং দর্শনের বিস্তারের ক্ষেত্রে বঙ্কিম চন্দ্র চট্টপাধ্যায় [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর]], [[মাইকেল মধুসূদন দত্ত|মাইকেল মধুসুদন দত্ত]], শরত চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]], [[সত্যেন্দ্রনাথ বসু|সত্যেন্দ্রনাথ বোস]], জগদীশ চন্দ্র বোস ও [[কাজী নজরুল ইসলাম|কাজী নজরুল ইসলামের]] কাজ ব্যাপক অবদান রাখে। [[ইয়ং বেঙ্গল]], এবং [[যুগান্তর দল|যুগান্তর]] আন্দোলন এবং অমৃত বাজার পত্রিকার মত ভারতের সংবাদপত্রগুলো বুদ্ধিজীবী উন্নয়ন নেতৃত্বে দিয়েছিলো। কলকাতা-ভিত্তিক [[ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন|ভারতীয় ন্যাশনাল এসোসিয়েশন]] এবং [[ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন|ব্রিটিশ ভারতীয় এসোসিয়েশন]] ছিল ভারতে প্রথমদিকের রাজনৈতিক সংস্থা।
 
==বঙ্গভঙ্গ (১৯০৫)==
প্রথম বাঙলা জাতীয়তাবাদের যে আন্দোলনের সৃষ্টি হয় যা পরবর্তীতে ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ নামে অধিক পরিচিত লাভ করে তা মূলত বিট্রিশ কর্তৃপক্ষ দ্বারাই সংঘঠিত হয়।'<ref>John R. McLane, "The Decision to Partition Bengal in 1905," ''Indian Economic and Social History Review,'' July 1965, 2#3, pp 221–237</ref><
 
== ইউনাইটেড বঙ্গ ==