আলফ্রেড ওয়েগেনার লক্ষ করেন, পৃথিবীর মানচিত্রে মহাদেশগুলোর পার্শ্বদেশ বা সীমানা বা তটরেখা একটা আরেকটার থেকে অনেক অনেক দূরে হলেও অদ্ভূতভাবেঅদ্ভুতভাবে মিলেপরস্পরের যায়সাথে পরস্পরেরমিলে সাথে।যায়। তা দেখেই তিনি তার তত্ত্বটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং ব্যাখ্যা দেন যে, বহুকাল আগে সবগুলো মহাদেশ একত্রে একটি মহাদেশ ছিল (''প্যানজিয়া''), কালের আবর্তে যা টেকটনিক পাত নামক পাতগুলোর নড়াচড়ায় আলাদা আলাদা মহাদেশে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এই তত্ত্বটিকে বলা হয় কন্টিনেন্টাল ড্রিফ্ট বা মহীসঞ্চারণ তত্ত্ব। তিনি তার তত্ত্বের সমর্থনে মাদাগাস্কার দ্বীপ ও ভারতে প্রাপ্ত ফসিলের সাদৃশ্য দেখান।<ref name="ArtsBDNews24"/> তাঁর এই তত্ত্বটির উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পরবর্তিতে বিভিন্ন গবেষণা ও তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের দিকে প্রতিষ্ঠিত করেন আধুনিকতম তত্ত্ব নি'''নওও-বৈশ্বিক টেকটনিক''', যা সাধারণ্যের কাছে পাত টেকটনিক বা টেকটনিক পাত হিসেবে সমধিক পরিচিত।<ref name="Encarta'04"/>