আতাকামা লার্জ মিলিমিটার অ্যারে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
→‎খর্চাবহন: >অর্থায়ন
৪ নং লাইন:
২০১১ সালের দ্বীতিয়ার্ধে আতাকামা লার্জ মিলিমিটার এ্যারে তার বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ শুরু করে এবং ৩ রা মার্চ ,২০১১ প্রথমবারের মতো সংবাদ-মাধ্যমে আতাকামা লার্জ মিলিমিটার এ্যারের পর্যবেক্ষণের প্রতিচ্ছবি প্রকাশিত হয়। মার্চ,২০১৩ এই বেতার দুরবীন তার সম্পূর্ণ কার্যক্রম শুরু করে। <ref>{{cite web|title=Alma telescope: Ribbon cut on astronomical giant|url=http://www.bbc.co.uk/news/science-environment-21774448|publisher=BBC|accessdate=13 March 2013}}</ref><ref>{{cite doi|10.1117/2.3201407.14}}</ref>
 
== অর্থায়ন ==
== খর্চাবহন ==
যুক্তরাষ্ট্রের মিলিমিটার এ্যারে,ইয়ুরোপের লার্জ সাউদার্ন এ্যারে এবং জাপানের লার্জ মিলিমিটার এ্যারে ---- এই তিনটি প্রকল্পের ত্রিবেণী সঙ্গমেই তৈরী হয়েছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে প্রখ্যাত প্রকল্প --আতাকামা লার্জ মিলিমিটার এ্যারে।<ref>[http://www.alma.nrao.edu/partners/ ALMA Partners<!-- Bot generated title -->]</ref> তার নির্মাণ ও কার্যসম্পাদনের দায়িত্বে রয়েছে জয়েন্ট আ.ল.ম.এ অবসারভেটরী।সব মিলিয় দুরিবন অবসারভেটরী নির্মাণে ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ হবে।<ref>[http://bigstory.ap.org/article/chiles-alma-probes-origins-universe Chile's ALMA probes for origins of universe], [[Associated Press]]</ref> যেসব সংগঠ্ন আতাকামা লার্জ মিলিমিটার এ্যারেকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করেছে, তারা হল—
 
১৬ নং লাইন:
 
(৫)ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ্ সায়েন্সেস, জাপান।
 
 
 
 
 
 
== তথ্যসূত্র ==