দ্বিতীয় ভাস্কর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ovijatrik (আলোচনা | অবদান)
Ovijatrik (আলোচনা | অবদান)
৯ নং লাইন:
=== সিদ্ধান্তশিরমনি ===
ভাস্করের সর্বশ্রেষ্ঠ রচনা 'সিদ্ধান্ত-শিরমণি'(১১৫০)।<ref>Plofker 2009, p. 71.</ref> ছত্রিশ বছর বয়সে তিনি এই বই লিখেন। এই প্রতিভাধর মানুষটি বেঁচেছিলেন সত্তর বছর। 'করণ কুহুতল' ও 'সর্বতোভদ্র' বই দুটিও তাঁর রচনা। 'সিদ্ধান্ত-শিরমণি' বইটিতে রয়েছে চারটি খণ্ড - লীলাবতী, বীজগণিত, গ্রহ গণিতাধ্যায় ও গোলধ্যায়। প্রতিটি খণ্ডই পৃথক আলোচনার দাবি রাখে।
==== লীলাবতী ====
লীলাবতী খণ্ডটি নিয়ে একাধিক কাহিনী প্রচলিত রয়েছে। লীলাবতী ও বীজগণিত হচ্ছে গণিতের বই।বই।ধারনা গণিতেরকরা বইয়ের নাম লীলাবতী হল কেন? কেউ কেউ বলেন,হয় লীলাবতী হচ্ছেনছিলেন ভাস্করের কন্যা। খুব অল্প বয়সে বিধবা হয়ে বাবার ঘরে চলে আসেন। বাবা তাকে কাছে বসিয়ে ধীরে ধীরে পাটিগণিত শেখান। তখনই তিনি বইটি লিখেন। মেয়ের নামে নাম দেন। আর এক মতে, ভাস্করের কোন মেয়ে ছিল না। তাঁর স্ত্রীর নাম ছিল লীলাবতী। তাঁর স্মরণে তিনি বইটির নাম দেন। সবই লোকমুখে প্রচলিত প্রবাদ। আজ আর প্রমাণের উপায় নেই। তবে বইয়ের নানা জায়গায় এমন কিছু সম্বোধন আছে যে অনেকে ভাবছেন লীলাবতী এক কাল্পনিক নাম। কোথাও বলেছেন- 'অয়ি বালে লীলাবতী', কোথাও সখে, কান্তে, বৎসে বলে সম্বোধন করেছেন। লীলাবতী লেখার ধরণটাও অসাধারণ। কথা বলতে বলতে অঙ্ক শেখাচ্ছেন। লীলাবতী কথাটার মানে গুণসম্পন্না। এমনও হতে পারে 'সিদ্ধান্ত-শিরমণি'-কে গুণসম্পন্না বলতে তিনি লীলাবতী নামটি গ্রহণ করছেন।
 
=== বীজগণিত ===