লেভ ইয়াশিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ করা হয়েছে |
সম্প্রসারণ করা হয়েছে |
||
২৩ নং লাইন:
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
সোভিয়েত ইউনিয়ন জাতীয় ফুটবল দলে ১৯৫৪ সালে অভিষিক্ত হন লেভ ইয়াসিন ও [[cap (football)|৭৪তম]] খেলোয়াড়রূপে জাতীয় দলের সদস্য হন।<ref>{{Cite web | url = http://rsssf.com/miscellaneous/yashin-intl.html | title = Lev Ivanovich Yashin - International Appearances | author = Matthias Arnhold | date = 13 December 2012 | accessdate = 2 January 2013 | publisher = Rec.Sport.Soccer Statistics Foundation}}</ref> এ সময়েও সোভিয়েত দল আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্রভূত উন্নতি সাধন করে। অস্ট্রেলিয়ার [[মেলবোর্ন|মেলবোর্নে]] অনুষ্ঠিত ১৯৫৬ সালের [[Football at the Summer Olympics#Men's results|গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে]] সোভিয়েত ফুটবল দলকে [[স্বর্ণপদক]] জয়ে সহায়তা করেন। এছাড়াও, [[1960 European Nations' Cup|১৯৬০]] সালে প্রথমবারের মতো ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ে অন্যতম ভূমিকা রাখেন।<ref name="Mail">[http://www.dailymail.co.uk/sport/football/article-2353806/Greatest-XI-history-football.html#ixzz2lTfTxgKb "The greatest XI in the history of football... and there's no room for Ronaldo, Eusebio and Best"]. Daily Mail. Retrieved 23 November 2013</ref> তিনি তাঁর সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে
[[ফুটবল বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপ ফুটবলে]] সোভিয়েত দলের পক্ষে ইয়াসিন চারবার অংশগ্রহণ করেন। সোভিয়েত দলের নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে সোভিয়েত দল [[১৯৫৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৫৮]] ও [[১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৬২]] সালে কোয়ার্টার-ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। এছাড়াও, তাঁর দল [[১৯৬৬ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৬৬]] সালের বিশ্বকাপে চতুর্থ স্থান অধিকার করেছিল। বিশ্বকাপে তিনি সর্বমোট ১২ খেলায় অংশগ্রহণ করেন ও চারবার কোন গোল হজম করেননি।
৩১ নং লাইন:
১৯৬২ বিশ্বকাপে দুইবার আঘাতপ্রাপ্তি স্বত্ত্বেও আরও একবার দলকে কোয়ার্টার-ফাইনালে নিয়ে যান। কিন্তু স্বাগতিক [[চিলি জাতীয় ফুটবল দল|চিলির]] কাছে পরাজিত হয়ে তাঁর দল প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিতে বাধ্য হয়।<ref name="concussion">{{cite web | url = http://en.euro2008.uefa.com/history/season=1960/historymaker/index.html | title = Victor Ponedelnik | publisher = UEFA EURO 2008| accessdate=21 April 2008}}</ref> এ প্রতিযোগিতায় ইয়াসিন অতিমানবীয় ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করলেও কিছু কিছু অমার্জনীয় ভুলও করেছেন। কলম্বিয়া’র বিপক্ষে ৪-১ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা স্বত্ত্বেও ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম ও একমাত্র গোল হিসেবে [[corner kick|কর্নার কিক]] থেকে [[Marcos Coll|মার্কোস কলের]] সরাসরি বাঁকানো গোলও হজম করেন। খেলাটি ৪-৪ ড্র হলে ফরাসি দৈনিক [[l'Equipe|আই’ইকুইপ]] ইয়াসিনের খেলোয়াড়ী জীবন শেষ হয়েছে বলে তুলে ধরে।<ref name="l'Equipe">{{cite news | url = http://news.bbc.co.uk/sport3/worldcup2002/hi/team_pages/russia/newsid_1751000/1751095.stm| title = The path of the 'Panther' | publisher = BBC News| accessdate=21 April 2008 | date=9 April 2002}}</ref>
১৯৬২ বিশ্বকাপে তাঁর নিষ্প্রভতা স্বত্ত্বেও অদ্যাবধি একমাত্র গোলরক্ষক হিসেবে ইয়াসিন ১৯৬৩ সালের [[Ballon d'Or|বাঁলু দো’অর]] [[পুরস্কার]] জয় করেন।<ref name="FIFA"/> ঐ বছর এফএ কাপের শতবর্ষ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত খেলায় বহিঃবিশ্ব একাদশের হয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেন। [[Wembley Stadium (1923)|ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত খেলায় তিনি বেশকিছুসংখ্যক শ্বাসরূদ্ধকর ও অবিশ্বাস্য গোল রক্ষা করেন। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপে ইয়াসিনের নেতৃত্বে সোভিয়েত দল তাদের সেরা ক্রীড়া প্রদর্শন করে ও চতুর্থ স্থান অর্জন করে। সর্বদাই পরামর্শ দিতে অভ্যস্ত ইয়াসিন মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপে দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে নিয়ে যান।
১৯৭১ সালে মস্কোতে অনুষ্ঠিত নিজস্ব শেষ খেলায় অংশগ্রহণ করেন লেভ ইয়াসিন। মস্কোর লেনিন স্টেডিয়ামে প্রায় এক লক্ষ সমর্থকের উপস্থিতিতে ফিফা [[testimonial match|স্মারক খেলায়]] [[পেলে]], [[ইউসেবিও]] এবং [[Franz Beckenbauer|ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের]] ন্যায় প্রমূখ ফুটবল তারকা উপস্থিত ছিলেন।<ref name="FIFA"/>
== সম্মাননা ==
== তথ্যসূত্র ==
|