হরিবংশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪ নং লাইন:
{{stack end}}
'''''হরিবংশ''''' ({{lang|sa|हरिवंश}}; অর্থাৎ, [[হরি]] বা [[বিষ্ণু|বিষ্ণুর]] পরম্পরা) [[সংস্কৃত সাহিত্য|সংস্কৃত সাহিত্যের]] একটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। এই গ্রন্থে [[অনুষ্টুপ]] ছন্দে মোট ১৬,৩৭৪টি [[শ্লোক]] আছে। এই গ্রন্থটি হরিবংশ পুরাণ নামেও পরিচিত। এটিকে [[মহাভারত|মহাভারতের]] "খিল" বা পরিশিষ্ট মনে করা হয়।<ref name=mahabharata>[http://www.sacred-texts.com/hin/mbs/mbs01002.htm The Mahabharata in Sanskrit: Book I: Chapter 2] in sacred-texts.com website</ref> [[বেদব্যাস|বেদব্যাসকে]] এই গ্রন্থের রচয়িতা মনে করা হয়। মহাভারতের বিখ্যাত টীকাকার [[নীলকণ্ঠ চতুর্ধারা]] তাঁর টীকা ''ভারতভাবদীপ
হরিবংশ পর্বে ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি এবং কৃষ্ণের জন্ম পর্যন্ত পৌরাণিক সূর্য ও চন্দ্রবংশীয় রাজাদের বর্ণনা পাওয়া যায়। বিষ্ণু পর্বে মহাভারতের মূল ঘটনার আগে পর্যন্ত কৃষ্ণের জীবন বর্ণিত হয়েছে।<ref name=mw426/> ভবিষ্য পর্বে ব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টির একটি বিকল্প তত্ত্ব, শিব ও বিষ্ণুর স্তোত্রাদি এবং [[কলিযুগ|কলিযুগের]] বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।<ref>Maurice Winternitz (1981), History of Indian Literature, Vol. 1, Delhi, Motilal Banarsidass, ISBN 978-0836408010, pages 432-435</ref> হরিবংশে বিষ্ণুর অবতার হিসেবে কৃষ্ণের উৎস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলি পাওয়া যায়। তবে এই পুরাণ আগে লেখা কোনো গ্রন্থ থেকে অনুপ্রাণিত কিনা বা কৃষ্ণের উৎস-সংক্রান্ত তথ্যের অন্যতম আকর [[ব্রহ্মপুরাণ|ব্রহ্মপুরাণের]] সঙ্গে এর কী সম্পর্ক তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে মতভেদ আছে।<ref>Ruben 115.</ref>
|