ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৪৬ নং লাইন:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার পর যুদ্ধ-ফেরত তরুণেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিতে থাকে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-সংখ্যা বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। ১৯৫২ সালে ডোনাল্ড রাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হিসেবে আসেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম ও অবকাঠামোর উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনটি ("রাসেল হাউজ") তার নাম বহন করে চলেছে।
১৯৫৭ সালে ফ্লোরেন্সে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পরিবর্ধিত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৯ সালে বোফোর্ট, ল্যাংকাস্টার ও কনওয়েতে এবং ১৯৬১ সালে
ষাটের দশকের শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে বর্ণবৈষম্য দূর করার দাবি উঠতে থাকে। দক্ষিণের আরো ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ক্লেমসন, আলাবামা ও মিসিসিপি) পদাংক অনুসরণ করে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা ১৯৬৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর তিনজন কালো ছাত্রকে ভর্তি করে। ক্রমশ আরো ছাত্র যোগ হয় ও দীর্ঘকাল ধরে চলে আসা বর্ণবৈষম্যের অবসান ঘটে।
সত্তরের দশকে আয়ালেন্ডেল, স্পার্টানবার্গ, ইউনিয়ন ও ওয়াল্টারবোরো'তে ইউএসসি'র পরিবর্ধিত ক্যাম্পাস গড়ে ওঠে। এ ছাড়াও ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয়ের সামটার ক্যাম্পাসটি অধিগ্রহণ করে। ১৯৭৭ সালে জেমস হোল্ডারম্যান বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হিসেবে দায়িত্ব নেন। তার 'ক্যারোলাইনা প্ল্যান' ১ এবং ২ পর্যাপ্ত অর্থায়ন নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিশ্বনিদ্যালয়টিকে একটি পূর্ণাংগ, আন্তর্জাতিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদায় উন্নীত করতে সক্ষম হয়। এ সময় আন্তর্জাতিক নেতা ও পন্ডিতদের পদচারণায় বিশ্ববিদ্যালয় মুখর হয়ে ওঠে<ref>[http://www.csmonitor.com/1984/1029/102937.html| A 'diplomat' puts University of South Carolina on the map, By Daniel Southerland, Staff writer of The Christian Science Monitor, October 29, 1984
পরবর্তী দুই দশকে ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা শিক্ষা ও গবেষনায় ব্যাপক সাফল্য অর্জন করে এবং বর্তমান অবস্থায় এসে পৌঁছয়।
|