কার্ল লিনিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
BdEdit (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৪ নং লাইন:
'''কার্ল লিনিয়াস''' ([[সুয়েডীয় ভাষা|সুয়েডীয় ভাষায়]]: Carl Linnaeus; [[লাতিন ভাষা|লাতিন ভাষায়]]: Carolus Linnaeus, ''ক্যারোলাস লিনিয়াস'') ([[২৩শে মে]]<ref>Carl Linnaeus was born in 1707 on 13 May (Swedish Style) or 23 May according to the modern calendar. According to the Julian calendar he was born 12 May. (Blunt 2004, p. 12)</ref> ''পুরাতন নিয়মে [[১৩ই মে]]'', [[১৭০৭]] - [[১০ই জানুয়ারি]], [[১৭৭৮]]) প্রখ্যাত সুয়েডীয় উদ্ভিদবিজ্ঞানী, চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানী যিনি আধুনিক [[দ্বিপদী নামকরণ|দ্বিপদী নামকরণের]] ভিত্তি স্থাপন করে গিয়েছিলেন। তাকে আধুনিক [[শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা|শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যার]] জনক বলা হয়। এছাড়া তিনি আধুনিক [[বাস্তুবিজ্ঞান|বাস্তুবিজ্ঞানের]] জনকদের মধ্যে অন্যতম।
 
ফরাসি দার্শনিক [[জঁ-জাক রুসো]] তাকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন এই বলে: "তাকে বলো আমি পৃথিবীতে তার চেয়ে মহান কোন ব্যক্তিকেব্যাক্তিকে চিনি না।""<ref name="autogenerated3">{{cite web |url=http://www.linnaeus.uu.se/online/life/8_3.html |title=What people have said about Linnaeus |publisher=[[Uppsala University]] |work=Linné on line |accessdate=3 October 2011}}</ref> জার্মান দার্শনিক [[ইয়োহান ভোল্‌ফগাং ফন গোটে]] লিখেছিলেন: "শেক্সপিয়ার ও স্পিনোজাকে বাদ দিলে পৃথিবীতে এ পর্যন্ত বাস করে যাওয়া সকল মানুষের মধ্যে আমার উপরওপর লিনিয়াসের প্রভাবই ছিল সবচেয়ে বেশি।""<ref name="autogenerated3" /> সুয়েডীয়সুইইডশ লেখক Augustআগস্ট Strindbergস্ট্রিনবার্গ লিখেছেন: "লিনিয়াস আসলে ছিলেন একজন কবি, কিভাবেকীভাবে যেন প্রকৃতিবিদ হয়ে গেছেন।"<ref name="deceased">{{cite web |url=http://www.linnaeus.uu.se/online/life/9_0.html |title=Linnaeus deceased |publisher=[[Uppsala University]] |work=Linné on line |accessdate=3 October 2011}}</ref>
 
=== জীবনী ===
৩০ নং লাইন:
 
=== দ্বিপদী নামকরণ ===
সুইডিশ ক্যারোলাস লিনিয়াসই প্রথম জীবজগৎকে উদ্ভিদ ও প্রাণিকুলে শ্রেণীভাগশ্রেণী বিভক্ত করেন। এই অর্থে তিনি হলেন জীবজগৎ শৃঙ্খলাবদ্ধ করার প্রথম প্রবক্তা।লিনিয়াসপ্রবক্তা। লিনিয়াস উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতিগুলোর নামকরণের নৈরাজ্য দূর করে দ্বিপদী নামকরণ পদ্ধতি চালু করেন। তাঁর প্রবর্তিত নামকরণের আগে বিভিন্ন প্রজাতির বৈজ্ঞানিক নাম ছিল অনেক দীর্ঘ। লিনিয়াস মানুষ প্রজাতির নাম রাখেন [[হোমো স্যাপিয়েন্স।স্যাপিয়েন্স]]। লিনিয়াস ভিন্নার্থে এটি ব্যবহার করেছিলেন—হোমো স্যাপিয়েন্স হলো—হোমো ‘নসে তে ইপসাম’ অর্থাৎ ম্যান নো দাইসেলফ—আত্মানং বিধ্বি, মানুষ নিজেকে জানো। গভীরতরগভীর অর্থবহ এই অভিধা। আগেও মানুষমনুষ্যরূপ প্রজাতি ছিল, যেমন ''হোমো ইরেকটাস'', ''হোমো হ্যাবিলিস'', ''হোমো নিয়ানডারথেলেনসিস'' ইত্যাদি। তারা লোপ পেয়ে গেছে।
 
সাত হাজার ৭০০সাত শত প্রজাতির উদ্ভিদ ও চার হাজার ৪০০চার শত প্রাণীর নামকরণ ছাড়াও তিনি ''স্পিসিস প্লান্টারাম'' (১৭৫৩), ''জেনেরা প্লান্টারাম'' (১৭৫৪) ও ''সিস্টেমা ন্যাচারই'' (১৭৫৮) বইয়ের লেখক। প্রথম দুটি উদ্ভিদ ও তৃতীয়টি প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাস ও নামকরণবিষয়ক এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আধুনিক বিবর্তন-প্রভাবিত নতুন নতুন শ্রেণীবিন্যাস পদ্ধতির দ্বারা লিনিয়াসের যৌন শ্রেণীবিন্যাস প্রতিস্থাপিত হলেও তাঁর নামকরণের নিয়ম এবং ক্রিয়াপদবর্জিত বর্ণনা পদ্ধতি আজও চালু আছে।<ref name="Prothom alo"/>
 
== পাদটীকা ==