হের্টা মুলার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট ওয়েব লিঙ্ক ঠিক করেছে
২৭ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
রোমানিয়ার একটি জার্মান-প্রধান ছোট্ট গ্রামে তাঁর জন্ম [[১৯৫৩]] খ্রিস্টাব্দের [[১৭ আগস্ট]]।<ref name=bh>[http://www.bhorerkagoj.net/content/2009/10/16/news0883.php ভোরেরকাগজ.নেট]</ref> জীবিকার অর্জন শুরু হয় একটি ট্র্যাক্টর নির্মাতা কারখানার ম্যানুয়াল বা নির্দেশিকা অনুবাদের কাজের মধ্য দিয়ে। এরই মধ্যে সিক্রেট পুলিশ তাঁকে [[গুপ্তচর|গুপ্তচরবৃত্তির]] প্রস্তাব দেয়। তিনি এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে শুরু হয় নিপীড়নমূলক আচরণ। সিক্রেট পুলিশের নির্দেশে তাঁকে অফিসে কাজ করতে দেয়া হয়নি। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ছাঁটাই করা হয়। গুজব ছড়ানো হয় তিনি সিক্রেট পুলিশের গুপ্তচর। তাঁর বাসা তল্লাশী করা হয়। নানাভাবে হেনস্থার শিকার হয়ে তিনি দিশেহারা হয়ে পড়েন। এ সময় লেখালেখির মধ্যে একটি যাপনযোগ্য জীবনের ঠিকানার সন্ধান লাভ করেন। এভাবেই তিনি একজন লেখিকায় পরিণত হন।<ref>[http://wwwarchive.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-16/news/12604]</ref> ১৯৮২ সাল প্রকাশ করেন প্রখম গ্রন্থ।<ref name=bh/>
 
== সাহিত্যিক চেতনা ==
৩৩ নং লাইন:
 
== প্রকাশিত গ্রন্থাদি ==
মুলারের প্রকাশিত উপন্যাসের সংখ্যা ২০ (২০০৯)। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর প্রথম গ্রন্থ প্রকাশিত হয়; এটি ছিল ১৫টি ছোট গল্পের সঙ্কলন যার শিরোনাম ''নিডারুঙেন'' (''Niederungen'')। <ref>http://www.nytimes.com/2009/10/09/books/09nobel.html?_r=1</ref> ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে এটি ইংরেজিতে অনূদিত ও প্রকাশিত হয় ''Nadirs‌'' প্রচ্ছদনামে। তাঁর বিভিন্ন গ্রন্থ ইংরেজি, ফরাসি, স্পেনীয় এবং সুয়েডীয় ভাষায় অনূদিত এবং প্রকাশিত হয়েছে।<ref>[http://nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/2009/bio-bibl.html]</ref>
 
=== জার্মান ভাষায় ===
৬০ নং লাইন:
== পুরস্কার ==
=== নোবেল পুরস্কার ===
[[৮ অক্টোবর]] ২০০৯ সুইডিশ কমিটি ২০০৯ খ্রিস্টাব্দের সাহিত্যের নোবেল পুরস্কারের জন্য হের্টা মুলারের নাম ঘোষণা করে। ঘোষণায় বলা হয়, কবিতার একাগ্রতা এবং গদ্যের নিরাবরণতা দিয়ে তিনি উদ্বাস্তু ঊণ্মূল মানুষের জীবনমণ্ডপের চিত্র অঙ্কন করেছেন। আরো বলা হয়, তাঁর ভাষা তুলনারহিত, এবং একনায়কতন্ত্রী রাষ্ট্রব্যবস্থায় মানব জীবনের বাস্তব কাহিনী পাওয়া যায় তাঁর রচনাবলীতে। বিশ্বের সাহিত্য মহলে প্রায় অপরিচিত এবং স্বল্প পঠিত হের্টা মুলারকে নোবলের জন্য মনোনয়ন দেয়ায় বিশ্বব্যাপী প্রশ্ন ওঠে। ১০ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনার মূল্যমানের এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচন স্বয়ং হের্টা মুলারকেও বিস্মিত করে।<ref>[http://artsbeat.blogs.nytimes.com/2009/10/08/herta-muller-wins-the-2009-nobel-prize-for-literature/?ref=global-home]</ref> নোবেল কর্তৃপক্ষের [[ওয়েবসাইট|ওয়েবসাইটে]] এ বৎসর একটি ভোটগ্রহণ প্রযুক্তি সংযুক্ত করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে ১২ অক্টোবর ২০০৯ পর্যন্ত ১১ হাজার ২৯২ জন ভোটদাতার মধ্যে ৯৩ শতাংশ তাঁর কোন লেখাই পড়েননি।<ref>http://wwwarchive.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-16/news/12604</ref> [[১৯৯৯]]-এ [[গুণ্টার গ্রাস|গুণ্টার গ্রাসের]] পর তিনিই প্রথম জার্মান যাকে [[সাহিত্য|সাহিত্যের]] জন্য নোবেল পুরস্কার দেয়া হলো।
 
=== অন্যান্য পুরস্কার ===
৭০ নং লাইন:
 
== গ্রন্থপঞ্জী ==
* ''Herta Muller'', সম্পাদনাঃ BRIGID HAINES. (Contemporary German Writers) Cardiff: University of Wales Press. 1998. xi + 157 pp. &nbsp;7.99 [pounds sterling].
 
== বহিঃসংযোগ ==
৭৮ নং লাইন:
* [http://www.nytimes.com/2001/09/12/books/books-of-the-times-allegory-of-oppression-in-ceaucescu-s-romania.html ''দ্য এপয়েন্টমেন্ট'' গ্রন্থটির আলোচনা, ২০০১]
* [http://arts.bdnews24.com/?p=2501 হের্টা মুলারের "ফিউনেরাল সারমন" গল্পটির বাংলা অনুবাদ]
* [http://wwwarchive.prothom-alo.com/detail/date/2009-10-16/news/12606 হের্টা মুলারের সাক্ষাৎকারঃ "আমি তাই লিখি যা আমাকে গ্রাস করে"]
 
{{সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (২০০১-২০২৫)}}