সজনীকান্ত দাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
৩০ নং লাইন:
| portaldisp = }}
 
'''সজনীকান্ত দাস''' বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগের বাংলা সাহিত্য আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব। সাহিত্যের প্রায় সকল শাখায় তাঁর অবাধ বিচরণ। [[শনিবারের চিঠি]] পত্রিকার সম্পাদক<ref>অন্য যারা শনিবারের চিঠি'র সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন তাঁরা হলেন [[যোগানন্দ দাস]], [[নীরদচন্দ্র চৌধুরী|নীরদ চৌধুরী]], [[পরিমল গোস্বামী]] প্রমুখ।</ref> হিসাবে তীব্র অথচ হাস্যরসাত্মক সমালোচনার মাধ্যমে তিনি সমকালীন সাহিত্য কর্মকাণ্ডে বিশেষ প্রাণসঞ্চার করছিলেন।
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
 
== কর্মজীবন ==
 
== সাহিত্যকর্ম ==
''শনিবারের চিঠি'' ছাড়াও তিনি [[বঙ্গশ্রী]], [[শারদীয়া আনন্দবাজার পত্রিকা]], [[অলকা]], [[বঙ্গীয়-পরিষৎ-পত্রিকা]] প্রভৃতি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। এছাড়াও [[চিত্রলেখা]], [[বিজলী]], [[যুগবাণী]], [[নূতন পত্রিকা]], [[যুগান্তর]] প্রভৃতি পত্রিকার প্রকাশনায় তাঁর বড়ো ভূমিকা ছিলো। শনিবারের চিঠি’র জন্মলগ্ন থেকেই তিনি পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মাঝে মাঝে সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে শনিবারের চিঠি’র সঙ্গেই সজনীকান্ত দাসের নাম ওতপ্রোত ; সজনীকান্তের শ্রেষ্ঠ কীর্তিই ''শনিবারের চিঠি''। <br />
 
তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ষাটের অধিক।
 
== প্রকাশনা ==
সজনীকান্তের কবিতাগ্রন্থ এগারোটি । এগুলো হলেো: ''পথ চলতে ঘাসের ফুল'' (১৯২৯), ''বঙ্গরণভূমে'' (১৯৩১?), ''মনোদর্পণ'' (১৯৩১?), ''অঙ্গুষ্ঠ'' (১৯৩১?), ''রাজহংস'' (১৯৩৫), ''আলো-আঁধারি'' (১৯৩৬), ''কেডস ও স্যান্ডাল'' (১৯৪০), ''পঁচিশে বৈশাখ'' (১৯৪২),'' মানস-সরোবর'' (১৯৪২), ''ভাব ও ছন্দ'' (১৯৫২) এবং ''পান্থ-পাদপ'' (১৯৬০)।
 
== পুরস্কার ==
 
== তথ্যসূত্র ==
<references/>
 
== বহিঃসংযোগ ==
* []
 
== আরো দেখুন ==
* [[শনিবারের চিঠি]]
 
==আরো দেখুন==
*[[শনিবারের চিঠি]]
[[বিষয়শ্রেণী:অসম্পূর্ণ]]