কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ইনফো
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
২১ নং লাইন:
'''কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়''' ([[১ অক্টোবর]], [[১৯৩৫]] – [[২৩ মে]], [[২০০৯]]) একজন বিশিষ্ট [[ভারতীয়]] [[বাঙালি]] কণ্ঠশিল্পী তথা বাংলা কাব্যগীতির জগতে এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। অতুলপ্রসাদ এবং দ্বিজেন্দ্রলালের গানে বিশেষ খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা অর্জন করা এই শিল্পী [[রজনীকান্ত সেন]], [[দিলীপকুমার রায়]], [[হিমাংশু দত্ত|হিমাংশু দত্তের]] গান তথা [[রবীন্দ্রসংগীত]] ও বাংলা আধুনিক গানেও সমান পারদর্শী ছিলেন।
 
== সঙ্গীতজীবন ==
কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়ের পিতা [[হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়]] ছিলেন সেযুগের একজন বিশিষ্ট অতুলপ্রসাদী শিল্পী। কলকাতায় পিতৃগৃহের সাঙ্গীতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠা কৃষ্ণার [[অতুলপ্রসাদ সেন|অতুলপ্রসাদের]] গানে তালিম পেয়েছিলেন পিতার হাতেই। তবে
কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়ের পারিবারিক আদিনিবাস ছিল [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] [[নদিয়া জেলা|নদিয়া জেলার]] [[কৃষ্ণনগর|কৃষ্ণনগরে]]। তবে তাঁর ছেলেবেলা কাটে [[কলকাতা|কলকাতার]] পৈত্রিক বাড়িতে। পিতা হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন সেযুগের বিশিষ্ট অতুলপ্রসাদী গায়ক। অতুলপ্রসাদের গানে কৃষ্ণা চট্টোপাধ্যায়ের তালিম পিতার কাছেই। যদিও তাঁর প্রথম রেকর্ড ছিল দ্বিজেন্দ্রগীতির। ১৯৫৭ সালে প্রকাশিত এই গ্রামোফোন ডিস্কে এক পিঠে প্রকাশিত হয় [[দ্বিজেন্দ্রলাল রায়|দ্বিজেন্দ্রলালের]] ‘সে কেন দেখা দিল রে’ ও অপর পিঠে ‘মলয় আসিয়া কয়ে গেছে কানে’।
৩২ নং লাইন:
[[কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়]] ও [[ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়|ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের]] কাছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তালিম নেন কৃষ্ণা। রবীন্দ্রসঙ্গীত শেখেন [[কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়|কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] কাছে। উল্লেখ্য, কণিকা অতুলপ্রসাদী শিখেছিলেন কৃষ্ণার পিতা হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের নিকট। আবার [[কমল দাশগুপ্ত]] ও [[সলিল চৌধুরী|সলিল চৌধুরীর]] তালিমেও ডিস্কে গান গেয়েছিলেন কৃষ্ণা।
 
== শেষ জীবন ==
২০০১ সালে গুরুতর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কৃষ্ণা বাকশক্তি রহিত হন। এরপর প্রায় আটবছর রোগভোগ করার পর জীবনের শেষদিনগুলি অতিবাহিত করেন দক্ষিণ [[নয়াদিল্লি|দিল্লিতে]] কনিষ্ঠ পুত্র বিক্রমজিৎ রায়ের বাসভবনে। অবশেষে ২০০৯ সালের ২৩ মে ৭৪ বছর বয়সে এই কিংবদন্তি শিল্পীর জীবনাবসান ঘটে।
 
== প্রকাশনা ==
তাঁর বিখ্যাত সিডি অ্যালবামগুলির মধ্যে ''সবারে বাসরে ভাল'' (অতুলপ্রসাদী) ও ''অনন্ত মহিমা তব'' (রজনীকান্তের গান) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।