উসমানীয় খিলাফত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[[মুসলিম]] উম্মাহর ইতিহাসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ '''উসমানী খিলাফত''' বানুল আব্বাস [[খিলাফত|খিলাফতের]] পতনের পর প্রতিষ্ঠিত হয়। এই খিলাফত ১২৮৮ সাল থেকে ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত টিকে থাকে। খিলাফতের প্রথম [[খলিফা]] ছিলেন উসমান (১২৮৮-১৩২৬) এবং সর্বশেষ খলীফা ছিলেন দ্বিতীয় আব্দুল মজিদ।<ref>উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৫</ref>

 

যেই বছর তাতার সমরনায়ক হালাকু খান বানুল আব্বাস খিলাফতের রাজধানী [[বাগদাদ]] ধবংষ করে সেই বছরই জন্মগ্রহণ করেন এই খিলাফতের প্রতিষ্ঠাতা উসমান। উসমান ছিলেন আনাতোলিয়ার সুগুত জায়গীরের অধিপতি আততুগরিলের পুত্র। ১২৫৮ সালে উসমান জন্মগ্রহণ করেন। ১২৮৮ সালে এই উসমান [[পিতা]]র মসনদে বসেন এবং আমীর উপাধি গ্রহণ করেন।<ref>উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৭</ref>

 

উসমানী খিলাফত ১২৮৮ সাল থেকে ১৯২৪ খৃষ্ঠাব্দ পর্যন্ত মোট ৩৭ জন [[খলীফা]] কতৃক ৬৩৬ বছর ধরে পরিচালিত হয়।

 

খিলাফতের দ্বিতীয় ব্যক্তি ওরখান ১৩২৬ সালে মসনদে বসে ‘সুলতান’ উপাধি গ্রহণ করেন।<ref>উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৯</ref> ধীরে ধীরে খলীফাগণ আরামপ্রিয় ও বিলাসপ্রিয় হয়ে যেতে থাকেন। ফলে তাদের দ্বারা জনগণের কল্যাণ হওয়া বন্ধ হয়ে যেতে থাকে। খিলাফত ক্রমেই পতনের দিকে যেতে থাকে। দ্বিতয়ি সলিম ছিলেন পতন যুগের প্রথম খলীফা।<ref>উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -২৬</ref>

 

সর্বশেষ খলীফা ছিলেন দ্বিতীয় আব্দুল মজিদ (১৯২২-১৯২৪)। ১৯২৪ সালে [[কামাল পাশা|মুস্তাফা কামাল পাশা]] একটি [[আইন]] করে খিলাফাত ব্যাবস্থা উচ্ছেদ করেন।<ref>উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৬২</ref>

 

{{Reflist}}

 

 

{{Sultans of the Ottoman Empire}}