আসাদ্দর আলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১৯ নং লাইন:
'''মুহম্মদ আসাদ্দর আলী''' (জন্ম:[[১৯২৯]] - মৃত্যু:[[১২ এপ্রিল]] [[২০০৫]])। বেশি পরিচিত '''অধ্যাপক আসাদ্দর আলী''' নামে । তিনি একজন বাংলাদেশী লেখক, শিকড় সন্ধানী গবেষক এবং ঐতিহাসিক। যিনি বাংলাদেশের সিলেটের ইতিহাস বিষয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁর গবেষণা ও লিখালেখীর জন্য [[২০০৪]] সালে তিনি পেয়েছেন [[বাংলা একাডেমী পুরস্কার]] <ref>[http://www.banglaacademy.org.bd/content.php?cid=12] বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক (ফেলো)2004</ref>। মুহম্মদ আসাদ্দর আলী তাঁর গবেষনায় লোক সাহিত্য, মরমী সাহিত্যের অজানা ইতিহাস সহ ঊনিশটি গ্রন্থ লিখেছেন <ref name="সিলেট বিভাগ"> সিলেট বিভাগের ভৌগলিক ঐতিহাসিক রুপরেখা সৈয়দ মোস্তফা কামাল; প্রকাশক: শেখ ফারুক আহমদ, পলাশ সেবা ট্রাস্ট, সিলেট। প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০১১।</ref>।
== জন্ম ও ব্যক্তিজীবন ==
মুহম্মদ আসাদ্দর আলী ১৯২৯ সালে [[সুনামগঞ্জ]] জেলার [[জগন্নাথপুর উপজেলা|জগন্নাথপুর উপজেলায়]] লুদরপুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম মৌলভী মোহাম্মদ ওসমান উল্লাহ<ref name="সিলেট"> বিভাগের ইতিবৃত্ত: ডঃ মোহাম্মদ মুমিনুল হক, প্রকাশক - সাওদা মুমিন, সেন্টার ফর বাংলাদেশ রিসার্চ ইউ কে,২০০১</ref><ref name="সিলেট বিভাগ"/>।
== শিক্ষাজীবন ==
মুহম্মদ আসাদ্দর আলী তার পাশের গ্রাম [[
== কর্মজীবন ==
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী অর্জনের পর তিনি কিছু দিন সিলেট মদনমোহন কলেজে শিক্ষকতা করেন । পরে শিক্ষকতা ছেড়ে দিয়ে জীবিকার জন্যে ব্যবসা ও নেশা হিসেবে গবেষণায় আত্মনিয়োগ করেন। গবেষণার প্রয়োজনে তিনি বিভিন্ন স্থানে যাতায়ত করে হাজার হাজার লোকের সাথে সাক্ষাত করেছেন, প্রাচীন বই-পুস্তক ও পান্ডুলিপি পাঠে ঐতিহাসিক তথ্য উদগাঠন করে তৈরি করেছেন বিভিন ঐতিহাসিক গ্রন্থ। <ref>[http://www.probashaprotidin.com/index.php?view=article&catid=149%3A2010-05-04-15-08-51&id=1222%3A2010-04-24-13-19-39&option=com_content&Itemid=106] অধ্যাপক আসাদ্দর আলীর কাছে আমাদের ঋণ।</ref> মুহম্মদ আসাদ্দর আলী গবেষণা কর্ম ছাড়া শিক্ষা ও সমাজকর্মের সাথে জড়িত ছিলেন। সিলেটের ঐতিহ্য সৃষ্টিকারী সাহিত্য সংগঠন সংলাপ সাহিত্য-সংস্কৃতি ফ্রন্টের তিনি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন এবং দীর্ঘ এক যুগ এ দায়িত্ব পালন করেন। সিলেটের সাহিত্য-সাংস্কৃতিক আন্দোলনে সংলাপ এক সময় ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছে। তিনি ছিলেন বাংলা একাডেমীর আজীবন সদস্য । সিলেটের [[কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ|কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের]] দীর্ঘকাল যাবত সহ সভাপতির দায়ীত্ব পালন করেন। তার ছাত্র জীবন থেকে বিভিন্ন সাহিত্য লাইব্রেরী ও পাঠাগার প্রতিষ্টার উল্লেখ জীবনি গ্রন্থে পাওয়া যায়। বাংলা সাহিত্যে আলোচিত বিখ্যাত [[মৈমনসিংহ গীতিকা|ময়মনসিংহ গীতিকার]]ভাষা বিশ্লেষণ ও স্থানাদির উপর আলোচনা করে তিনি ময়মনসিংহ গীতিকা হতে নয়টি গীতিকাকে সিলেট অষ্ণলের গীতিকা হিসেবে প্রমাণ দেখিয়েছেন <ref>'সৈয়দ মোস্তফা কামালের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সাহিত্য-সংকৃতি চিন্তা', বই লিখেছেন - ডঃ মোহাম্মদ মুমিনুল হক, প্রকাশক - নাবিল মুমিন, সেন্টার ফর বাংলাদেশ রিসার্চ ইউ কে, জুলাই ২০০৫।</ref>। মধ্যযুগের কবি সৈয়দ সুলতানকে চট্রগ্রামের অধিবাসী হিসেবে দাবি করে ড. [[আহমদ শরীফ]] তার পি এইচ ডি থিসিস তৈরি করেন। গবেষনার মাধ্যমে মহাকবি [[সৈয়দ সুলতান]] ও
== গবেষনা ও প্রকাশনা ==
অধ্যাপক মুহম্মদ আসাদ্দর আলী গ্রন্থের সংখ্যা ঊনিশটি । তার মধ্যে বিশেষ কয়েকটি হচ্ছেঃ-
* ''মৈমনসিংহ গীতিকা বনাম সিলেট গীতিকা''
৪০ নং লাইন:
* ''সিলেটী প্রবাদ প্রবচন''
== তথ্যসুত্র ==
{{Reflist}}
== বহি:সংযোগ ==
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এ জন্ম]]
|