বিগত শতাব্দীগুলোতে বনবিদ্যাকে পৃথক বিজ্ঞান হিসেবে গণ্য করা হতো। [[ইকোলজি|বাস্তুবিদ্যা]] ও [[পরিবেশবিজ্ঞান|পরিবেশবিজ্ঞানের]] উঠে আসার সাথে সাথে [[ফলিত বিজ্ঞান|ফলিত বিজ্ঞানগুলোকে]] পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। এই মতের সাথে সঙ্গতি রেখে বনবিদ্যাকে প্রাথমিক তিনটি ভূমি-ব্যবহার বিজ্ঞানের একটি হিসেবে ধরা হয়। বাকি দু’টি হলো [[কৃষি শিক্ষা]] ও [[Agroforestry|কৃষিবনবিদ্যা]]।<ref>Wojtkowski, Paul A. (২০০২) Agroecological Perspectives in Agronomy, Forestry and Agroforestry. Science Publishers Inc., Enfield, NH, ৩৫৬ পৃষ্ঠা।</ref> [[প্রাকৃতিক অরণ্য]] ব্যবস্থাপনার মৌলিক সূত্রগুলো মূলত এসকল শিরোনামের অধীনে প্রাকৃতিক বাস্তুবিদ্যার বৈশিষ্ট্য নিয়েই এসেছে। বাস্তুবিদ্যা আর [[কৃষিবাস্তুবিদ্যা|কৃষিবাস্তুবিদ্যার]] মূলনীতির সমণ্বয়কে কাজে লাগিয়ে পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা করা হয় বনবিদ্যা বা বনায়নের যার প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে বনজদ্রব্যের সুষ্ঠু [[আহরণ]]।<ref>Wojtkowski, Paul A. (২০০৬) Undoing the Damage: Silviculture for Ecologists and Environmental Scientists. Science Publishers Inc., Enfield, NH, ৩১৩ পৃষ্ঠা।</ref>