মৃদঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৯ নং লাইন:
==অঙ্গবর্ণনা<ref name="তবলা ব্যাকরণ"/>==
 
*'''কাঠামো''' – মৃদঙ্গের কাঠামো নিম, কাঁঠাল, খয়ের বা রক্তচন্দন কাঠের তৈরী হয়ে থাকে।
*'''ছাউনি''' – মৃদঙ্গের দুই ধারের দুই মুখ চামড়া দিয়ে ঢাকা থাকে, এই অংশকে ছাউনি বলে।
*'''কানি''' – ছাউনির ধার বরাবর গোলাকার চামড়ার পটিকে কানি বলে
*'''গাব''' বা '''স্যাহী''' – ডানদিকের ছাউনির মাঝামাঝি কালো গোলাকার অংশকে গাব বলে। এটি বাম দিকের ছাউনিতে থাকে না।
*'''সুর''' বা '''ময়দান''' বা '''লব''' – ডানদিকের ছাউনির গাব ও কানির মাঝের অংশ এবং বাম দিকের ছাউনির কানি বাদে বাকি অংশকে সুর বলে।
*'''পাগড়ী''' বা '''গজরা''' – ছাউনি ও কাঠামোর সংযোগস্থলে চামড়ার অংশকে পাগড়ী বলে।
*'''ছোট্''' বা '''বদ্ধি''' – চামড়ার যে সরু পটি পাগড়ীর মধ্যে যাতায়াত করে ছাউনিকে টান করে বেঁধে রাখে, তাকে ছোট্ বা বদ্ধি বলে।
*'''গুলি''' বা '''গট্টা''' – কাঠামো ও ছোটের মাঝে যে আটটি গোলাকার কাঠের টুকরো দিয়ে ডান দিকের ছাউনিতে সুর নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হয়, তাদের গুলি বলে।
*'''ঘর''' – পাগড়ীর ওপরে যে ছিদ্রপথ দিয়ে ছোট যাতায়াত করে, তাকে ঘর বলে।
*'''ঘাট''' – দুই ঘরের মধ্যবর্তী পাগড়ীর ওপরের অংশকে ঘাট বলে।
 
==বর্ণমালা<ref name="তবলা ব্যাকরণ"/>==