১৯৯৬ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
+ 6টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রেক্ষাপট
২১ নং লাইন:
}}
'''উইলস বিশ্বকাপ ফাইনাল''' বা '''১৯৯৬ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল''' (ইংরেজি: 1996 Cricket World Cup Final) খেলাটি [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল|আইসিসি’র]] পরিচালনায় লাহোরের [[গাদ্দাফি স্টেডিয়াম|গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে]] ১৭ মার্চ, ১৯৯৬ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যবসায়িক অংশীদারীত্বের কারণে এ প্রতিযোগিতাটি '''উইলস বিশ্বকাপ''' নামে পরিচিতি পায়। [[অর্জুনা রানাতুঙ্গা|অর্জুনা রানাতুঙ্গা’র]] [[অধিনায়ক|অধিনায়কত্বে]] সহ-স্বাগতিক [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা দল]] ৭ [[উইকেট|উইকেটের]] বিশাল ব্যবধানে শীর্ষসারির দল [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়াকে]] পরাভূত করে প্রথমবারের মতো [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|বিশ্বকাপ ক্রিকেট]] [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতায়]] শিরোপা লাভ করে। [[অরবিন্দ ডি সিলভা]] বোলিং ও ব্যাটিং - উভয় বিভাগেই অনন্য সাধারণ ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের মাধ্যমে [[ম্যান অব দ্য ম্যাচ|ম্যান অব দ্য ম্যাচের]] [[পুরস্কার]] লাভ করেন। [[ম্যান অব দ্য সিরিজ]] নির্বাচিত হন [[সনাথ জয়াসুরিয়া]]।
 
== প্রেক্ষাপট ==
প্রথম সেমি-ফাইনাল খেলাটি ১,১০,০০০ দর্শকের উপস্থিতিতে [[কলকাতা|কলকাতার]] [[ইডেন গার্ডেনস|ইডেন গার্ডেনসে]] অনুষ্ঠিত হয়। টসে জয়ী হয়ে অধিনায়ক [[মোহাম্মদ আজহারউদ্দীন]] শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিংয়ের জন্য আমন্ত্রণ জানান। শ্রীলঙ্কার ৮ উইকেটে ২৫১ রানের বিপরীতে প্রথম ২০ ওভারে [[সচিন তেন্ডুলকর|সচিন তেন্ডুলকরের]] ৬৫ রানের ওপর ভর করে ৯৮ রানে ১ উইকেট হারায়। পরবর্তী ভারতের ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ হওয়ায় চলমান ৩৫ ওভারে ৮ উইকেটে মাত্র ১২০ রান সংগ্রহ করা অবস্থায় উত্তেজিত দর্শকেরা মাঠে [[ফল]] ও প্লাস্টিকের [[বোতল]] নিক্ষেপ করতে থাকে। দর্শকদের শান্ত রাখার চেষ্টা করা হয়। [[খেলোয়াড়|খেলোয়াড়েরা]] পুণরায় মাঠে নামলে আরও বোতল নিক্ষিপ্ত হতে থাকে এবং স্ট্যান্ডে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। অবশেষে বাধ্য হয়ে [[ম্যাচ রেফারি]] [[ক্লাইভ লয়েড]] শ্রীলঙ্কাকে বিজয়ী ঘোষণা করতে বাধ্য হন। এ ঘটনাটি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] কিংবা [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] প্রথম অনাকাক্ষিত ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয় যা ২০১২ সাল পর্যন্ত মাত্র দু’টি ঘটনা ঘটে।
 
মোহালিতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া বিজয়ী হয়। একপর্যায়ে মাত্র ১৫ রানে ৪ উইকেটের পতন ঘটলেও তারা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২০৭ রান করে। ৪২ ওভারে ২ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেও শেষ ৫০ বলে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ]] ৩৭ রানের ব্যবধানে শেষ ৮ [[উইকেট]] হারায়।
 
== আরও দেখুন ==