মৃদঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৭ নং লাইন:
 
[[শিবপুরাণ]] অনুসারে [[ত্রিপুরাসুর]] বধের পর [[শিব]] যখন [[তাণ্ডবনৃত্য]] শুরু করেন, তখন অসুরের রক্তে ভিজে যাওয়া মাটি দিয়ে [[ব্রহ্মা]] এক মৃদঙ্গের অনুরূপ বাদ্যযন্ত্র প্রস্তুত করেন যার আচ্ছাদন মৃত অসুরের চামড়া দিয়ে এবং বেষ্টনী ও গুলি অসুরের শিরা ও অস্থি দিয়ে তৈরী করা হয়।
 
অপর একটি পৌরাণিক কাহিনীতে মৃদঙ্গের আবিষ্কর্তা হিসেবে ঋষি স্বাতির নাম পাওয়া যায়। এতে বলা হয়, এক বৃষ্টির দিনে সরোবর থেকে জল আনার সময় সরোবরের জলে ছড়িয়ে থাকা পদ্মপাতায় বৃষ্টির ফোঁটার আওয়াজে মুগ্ধ হয়ে সেই শব্দকে বাদ্যে ধরে রাখার চেষ্টায় স্বাতি মৃদঙ্গের উদ্ভব করেন।<ref name="তবলা ব্যাকরণ">তবলার ব্যাকরণ- প্রয়থম আবৃত্তি - ডঃ প্রশান্ত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রথম প্রকাশ, চতুর্থ সংস্করণ, জানুয়ারী ১৯৯৬, প্রকাশক - প্রজন্ম, ১৯৭ আন্দুল রোড, হাওড়া</ref>
 
==ক্রমবিকাশের ধারা==
 
মহামুনি ভরতের 'নাট্যশাস্ত্র' গ্রন্থে তিন প্রকার মৃদঙ্গের উল্লেখ পাওয়া যায় - ১) আঙ্কিক অর্থাৎ যা অঙ্কে স্থাপন করে বা কোলে রেখে বাজানো হয়, ২) ঊর্ধ্বক অর্থাৎ যা ঊর্ধ্বে তুলে বাজানো হয় এবং ৩) আলিঙ্গ্য অর্থাৎ যাকে আলিঙ্গন করে বাজানো হয়। পরবর্তীকালে ঊর্ধ্বক এবং আলিঙ্গ্যের অবলুপ্তি ঘটে।
 
মৃদঙ্গ কথাটির আক্ষরিক অর্থ মৃৎ অঙ্গ বা মাটির অঙ্গ, কিন্তু ত্রয়োদশ শতকে লেখা শাঙ্গর্দেবের 'সঙ্গীত রত্নাকর' গ্রন্থে এই যন্ত্র কাঠ দ্বারা নির্মিত বলে জানা যায়।
<ref name="তবলা ব্যাকরণ">
 
==অঙ্গবর্ণনা==
১৫ ⟶ ২৩ নং লাইন:
 
==সুর বাঁধার নিয়ম==
 
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}