ধর্ম অবমাননা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: ব্লাসফেমি (ধর্ম অবমাননা) ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার জন্য এ...
 
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[File:Hoet The Blasphemer Stoned.jpg|upright|thumb|The Blasphemer Stoned, as in Leviticus 24:13-23, published 1728, in "Figures de la Bible", P. de Hondt (publisher), The Hague]]
'''ব্লাসফেমি''' (ধর্ম অবমাননা) ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার জন্য এক ধরণের শাস্তি।<ref name="dainikjalalabad">''[http://www.dainikjalalabad.com/2013/04/09/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A8/ ব্লাসফেমি আইনের পরিকল্পনা নেই —-প্রধানমন্ত্রী]'', দৈনিক জালালাবাদ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: এপ্রিল ৯, ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
==উদ্ভব==
[[File:BlasphemyDurer.jpg|upright|thumb|Woodcut illustrations to Sebastian Brant’s Narrenschiff (1494), made by or attributed to Albrecht Dürer. The satirical Das Narrenschiff, published in Basel, Switzerland, by Sebastian Brant, was the most succesful German-language book before the Reformation and became known all over Europe.]]
ব্লাসফেমির উদ্ভব হয়েছিল প্রাচীন ও মধ্যযুগে। এখন থেকে এক হাজার ৪৫০ বছর আগে রোমের সামন্ত রাজারা প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী খ্রিষ্টান ক্যাথলিক চার্চের যাজকদের সহায়তায় জনগণের ওপর ধর্মের নামে অত্যাচারের হাতিয়ার হিসেবে ‘ব্লাসফেমি’র ব্যবহার শুরু করেছিল। আধুনিক যুগে এসে যখন চার্চ ও রাষ্ট্রকে আলাদা করা হয়, তখন থেকে এ আইনের বিবর্তন ঘটে। বিভিন্ন দেশের আইনে ধর্মের বিরুদ্ধে কটূক্তি ও আচরণের জন্য আইন থাকলেও তার আর প্রয়োগ সেভাবে নেই।<ref name="p-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-04-13/news/344517 জামায়াতের দাবিই উত্থাপন করল হেফাজত]'',রাশেদ খান মেনন, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৩-০৪-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
==ইসলামে ব্লাসফেমি==
[[File:Jesus graffito.jpg|upright|thumb|The satirical [[Alexamenos graffito]] is believed to be the earliest known [[representation of Jesus]].]]
তবে ইসলামের ১৪০০ বছরের ইতিহাসে ‘ব্লাসফেমি’ আইনের দেখা পাওয়া যায় না। কোরআন বা হাদিসে ‘ব্লাসফেমি’ সম্পর্কে কিছু বলা নেই। পাকিস্তানের প্রখ্যাত ইসলামিক পণ্ডিত জাভেদ আহমদ ঘাদামি বলেছেন, ইসলামের কোথাও ব্লাসফেমি আইনের সমর্থনে কিছু বলা নেই। তবে মুসলিম আইনবিদেরা একে ‘শরিয়ার’ অংশ হিসেবে দেখিয়েছেন।