ফাস্ট বোলিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Taief.shahed (আলোচনা | অবদান) +বিষয়শ্রেণী:ক্রিকেট পরিভাষা; +বিষয়শ্রেণী:বোলিং (ক্রিকেট) হটক্যাটের মাধ্যমে |
সংশোধন! |
||
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Shane_Bond%2C_Dunedin%2C_NZ%2C_2009_2.jpg|thumb|100px| [[শেন বন্ড]]
[[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] অন্যতম ফাস্ট বোলার ছিলেন।]]
[[চিত্র:Cricket_Grip_fast.png|thumb|300px| ফাস্ট বোলিংয়ের জন্যে [[গ্রীপ|গ্রীপের]] ব্যবহার]]
[[চিত্র:Cricket_Grip_slower.png|thumb|300px| স্লো বোলিংয়ের জন্যে গ্রীপের ব্যবহার]]
[[চিত্র:Cricket_Grip_legcutter.png|thumb|250px| লেগ কাটারের জন্যে গ্রীপের ব্যবহার]]
[[চিত্র:Cricket_Grip_offcutter.png|thumb|250px| অফ কাটারের জন্যে গ্রীপের ব্যবহার]]
'''ফাস্ট বোলিং''' ({{lang-en|Fast bowling}}) [[ক্রিকেটের পরিভাষা|ক্রিকেটীয়]] [[পরিভাষা|পরিভাষাবিশেষ]]। '''পেস বোলিং''' নামেও এর ব্যবহার হয়ে থাকে। রাজকীয় খেলা হিসেবে [[ক্রিকেট|ক্রিকেটে]] দুই ধরনের [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিংয়ের]] অন্যতম এটি। অপরটি হচ্ছে [[স্পিন বোলিং]]। যিনি ফাস্ট বোলিংয়ে দক্ষ বা সিদ্ধহস্তের অধিকারী, তিনি সচরাচর [[ফাস্ট বোলার]], ''ফাস্টম্যান'', [[পেস বোলার]] অথবা ''ডি'' নামে পরিচিত। স্বতন্ত্রভাবে ফাস্ট বোলিংয়ের কলাকৌশল প্রয়োগের ফলে [[বোলার (ক্রিকেট)|বোলারকে]] ''সুইং বোলার'' কিংবা ''সীম বোলার'' নামেও অভিহিত করা হয়।
[[ডেনিস লিলি]], [[শেন বন্ড]], [[ইমরান খান]], [[কপিল দেব]], [[কার্টলি এমব্রোস]], [[ম্যালকম মার্শাল]], [[রিচার্ড
== উদ্দেশ্যাবলী ==
ফাস্ট বোলিংয়ের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে [[বল (ক্রিকেট)|বলকে]] দ্রুতগতিতে নিক্ষেপ করা এবং [[ক্রিকেট পীচ|ক্রিকেট পীচে]] বল ফেলে বাউন্সের সাহায্যে শূন্যে
আনুষ্ঠানিকভাবে দ্রুতগতিতে বল নিক্ষেপের ঘটনার [[বিশ্বরেকর্ড|রেকর্ড]] করা হয়েছে ঘন্টায় ১৬১.৩৯ কি.মি/ঘ (১১০.৩ মাইল/ঘন্টা)। [[২০০৩
অধিকাংশ [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা|ক্রিকেট খেলুড়ে দেশে]] ফাস্ট বোলারকে দলীয় বোলিং আক্রমণের প্রধান মাপকাঠি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তারা ধীরগতির বোলার বা [[স্পিনার|স্পিনারদেরকে]] সহায়তা করে থাকেন। স্পিনারদেরকে সহকারী বোলারের মানদণ্ডে তুলে ধরা হয়। [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশে]] [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ]], [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারত]], [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তান]] এবং [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|
== শ্রেণীবিভাগ ==
ফাস্ট বোলিংয়ের জন্যে কিশোর-তরুণ বোলারদেরকে পরিপূর্ণভাবে গতির দিকে মনোযোগী হতে হয়। যখন ফাস্ট বোলাররা পরিপক্ক হয়ে উঠেন, তখন তাদের দক্ষতায় সুইং কিংবা সীম বোলিং কলা-কৌশল প্রয়োগে সফলকাম হন। অধিকাংশ ফাস্ট বোলাররাই এ দু'টির একটিকে বেছে নেন। তখন তারা সুইং কিংবা সীম বোলাররূপে পরিচিত হন। কিন্তু এ শ্রেণীবিভাগ সর্বদা সর্বক্ষেত্রে প্রচলিত নয়। সাধারণতঃ দক্ষ ও অভিজ্ঞ পেস বোলাররা ফাস্ট, সুইং, সীমসহ [[অফ কাটার]] প্রয়োগে বল ডেলিভারী দেন।
বল
{| class="wikitable"
৪৮ ⟶ ৫০ নং লাইন:
কিন্তু [[ক্রিকইনফো]] ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার এবং মিডিয়াম-ফাস্ট বোলার উভয় পরিভাষাই অদল-বদল করে প্রয়োগ ঘটায়।<ref>See, for example, the Cricinfo profiles for [http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/36603.html Ewen Chatfield], [http://content-nz.cricinfo.com/ci/content/player/46248.html Albie Morkel], and [http://content-nz.cricinfo.com/ci/content/player/49552.html Graeme Labrooy].</ref>
== কৌশল প্রয়োগ ==
== শীর্ষস্থানীয় বোলার ==
৮১ ⟶ ৮৫ নং লাইন:
! ২৭৭৪০ || ১২৮৬৭ || ৪৩৪ || ২৯.৬৪ || ৯/৮৩ || ২৩ || ২
|-
| স্যার [[রিচার্ড
! ১৯৭৩-১৯৯০
| ৮৬ || ১৫০
১৫৮ ⟶ ১৬২ নং লাইন:
! ১২৯৭০ || ৮৩৯১ || ৩৮১ || ২২.০২ || ৭/১৫ || ৭
|-
|
! ২০০০-২০১২
| ২২১ || ২১৭
১৮৮ ⟶ ১৯২ নং লাইন:
{{Reflist}}
==
* Hughes, Simon (2002), Jargonbusting: The Analyst's Guide to Test Cricket, Channel 4 books, ISBN 0-7522-6508-3
* Lewis, Tony (Editor) (1995), MCC Masterclass, Weidenfeld & Nicolson, ISBN 0-297-81578-4
|