শ্রীনিবাসরাঘবন ভেঙ্কটরাঘবন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ!
১ নং লাইন:
'''শ্রীনিবাসরাঘবন ভেঙ্কটরাঘবন''' ({{lang-hi|श्रीनिवासराघवन वेंकटराघवन}}; [[জন্ম]]: [[২১ এপ্রিল]], [[১৯৪৫]]) [[ভারত|ভারতের]] সাবেক [[ক্রিকেটার]] ছিলেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুম]] পর্যন্ত ইংলিশ [[কাউন্টি ক্রিকেট|কাউন্টি ক্রিকেটে]] [[ডার্বিশায়্যার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ডার্বিশায়্যারের]] পক্ষে খেলেছেন। [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দলের]] পক্ষ হয়ে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট ক্রিকেটে]] অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে [[আইসিসি|আইসিসি'র]] পরিচালনায় [[আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকা|আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকায়]] অন্তর্ভূক্ত হয়ে [[আম্পায়ার]] হিসেবে মাঠে নেমেছেন। তাঁকে ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী টেস্ট ক্রিকেটারদের একজন হিসেবে গণ্য করা হয়।<ref name="cricpro">{{cite web|url=http://www.cricinfo.com/india/content/player/35656.html|title=Player Profile: Srinivasaraghavan Venkataraghavan|last=Ramchand|first=Partab|publisher=CricInfo|accessdate=2009-09-24}}</ref> আন্না বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকৌশল বিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন ভেঙ্কটরাঘবন।<ref>{{cite web | last =Chatterjee | first =Abhijit | title =Goodbye to a glorious innings | work =The Sunday Tribune | publisher =The Tribune Trust | date =22 February 2004 | url =http://www.tribuneindia.com/2004/20040222/spectrum/main5.htm | accessdate =3 April 2012 }}</ref><ref>{{cite web | title =Academic framework for an industry Integration – The Anna University Factor | work =About Us | publisher =SSIET | year =2009 | url =http://www.siet.ac.in/academic.php | accessdate =3 April 2012 }}</ref> এছাড়াও, অলিখিতভাবে তিনি ভেঙ্কট নামেও পরিচিতি পেয়েছেন। ক্রীড়াক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০০৩ সালে [[পদ্মশ্রী পুরস্কার]] লাভ করেন।
 
== আম্পায়ারিত্ব ==
ভেঙ্কট তাঁর আম্পায়ারিং জীবনের অভিষেক ঘটান [[একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট|একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের]] মাধ্যমে। ১৮ জানুয়ারি, ১৯৯৩ সালে জয়পুরে অনুষ্ঠিত স্বাগতিক ভারত বনাম ইংল্যান্ডের মধ্যকার ওডিআইয়ে তিনি আম্পায়ার ছিলেন। একই মাসে কলকাতায় স্বাগতিক ভারত বনাম ইংল্যান্ডের টেস্ট খেলায়ও তিনি অভিষেক ঘটান নিজেকে। ১৯৯৪ সালে গঠিত আন্তর্জাতিক আম্পায়ার তালিকায়ও তিনি স্থান পান। এরপর নিয়মিতভাবে নিরপেক্ষ আম্পায়াররূপে নিজ দেশের বাইরে আম্পায়ার হিসেবে খেলা পরিচালনা করেছেন। ২০০২ সালে [[আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকা|সেরা আম্পায়ার তালিকায়ও]] শীর্ষ আটজন আম্পায়ারের একজন হিসেবে পূর্ণাঙ্গকালীন নিয়োগ পান ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রায় সকল টেস্ট খেলাতেই অংশ নিয়েছিলেন। পরবর্তীতে জানুয়ারি, ২০০৪ সালে শীর্ষ আম্পায়ার হিসেবেই ক্রিকেট জগৎ থেকে [[অবসর]] নেন।
 
তাঁর আম্পায়ারিং জীবনের অন্যতম ঘটনা ছিল ছয়টি [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] টেস্টসহ ১৯৯৬, ১৯৯৯ এবং ২০০৩ - এই তিনটি [[বিশ্বকাপ ক্রিকেট|বিশ্বকাপে]] নিয়োগ পেয়েছিলেন। তন্মধ্যে ১৯৯৬ এবং ১৯৯৯ সালের [[বিশ্বকাপ]] [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতার]] [[সেমি-ফাইনাল|সেমি-ফাইনালে]] মাঠে অবস্থান নেন। [[তৃতীয় আম্পায়ার]] হিসেবে ১৯৯৯ সালে [[লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসে]] অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়া বনাম [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] মধ্যকার[[ ফাইনাল]] খেলা পরিচালনা করেন। মাঠে তিনি সর্বমোট ৭৩ টেস্ট এবং ৫২টি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা পরিচালনা করেছেন।<ref name="cricpro"/>
{| class="wikitable"
|-