দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
PixelBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট পরিবর্তন করছে: gd:Sgioba nàiseanta criogaid Afraga a Deas
Suvray (আলোচনা | অবদান)
গোছানো
৩ নং লাইন:
|colour=green
|test status year=১৮৮৯
|first test match= বনাম {{flagicon|ENG}} ইংল্যাণ্ডইংল্যান্ড; পোর্ট এলিজাবেথ, দক্ষিণ আফ্রিকা, মার্চ, ১৮৮৯
|current captain=[[গ্রেইম স্মিথ]]
|image=South Africa Cricket Cap Insignia.svg
|image_caption=দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ক্রেস্ট
|current official rank=টেস্ট ক্রিকেট: ২য়১ম, একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট: ৩য়২য়, টি২০: ৫ম
|number of tests=৩৪৪৩৬৯
|test matches this year=
|current coach=[[গ্যারি কার্স্টেন]] <!-- কোরি ভ্যান জিল<ref>{{cite web|title= South Arthur quits as South Africa coach - reports | url=http://www.cricinfo.com/southafrica/content/current/story/445805.html|publisher = [[cricinfo.com]]|accessdate = 2010-01-26}}</ref> -->
|assistant/bowling coach=ভিনসেন্ট বারনেস
|win/loss record=১২৫১৩১/১২৪১২৬<ref>http://stats.espncricinfo.com/ci/content/records/283877.html</ref>
|most recent test match= বনাম {{cr|IndiaEngland}}, কিংসমিড ক্রিকেট গ্রাউণ্ড, ডারবান, ডিসেম্বর, ২০১০লর্ডস
|win/loss record this year=/<ref>http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/index.html?id=20102012;team=3;type=year</ref>
|asofdate=২৯১১ ডিসেম্বরঅক্টোবর, ২০১০২০১২
}}
 
'''দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দল''' বা দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল ({{lang-en|South Africa national cricket team}} বিশ্বে ''দ্য প্রোটিয়াস'' নামেও খ্যাত। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ড '''ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা''''র মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকা বা সাউথ আফ্রিকা দলটি পরিচালিত হচ্ছে।
 
দক্ষিণ আফ্রিকা [[আইসিসি|আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল]] বা আইসিসি'র পূর্ণ সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে টেস্ট ক্রিকেট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণের অধিকারী। গত শতকের মধ্য নব্বুইয়ের দশক থেকে অদ্যাবধি [[প্রোটিয়াস|প্রোটিয়াসরা]] আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে '''চোকার্স''' নামে খ্যাত। কেননা, তারা [[বিশ্বকাপ ক্রিকেট|বিশ্বকাপ ক্রিকেটে]] শ্রেষ্ঠ দল হয়েও জয়ীএ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি।<ref>Cricinfo [http://www.cricinfo.com/ci/content/story/484869.html Until we win world cup, the chokers tag will stay - Herschelle Gibbs] retrieved on 3 November 2010</ref><ref>Cricinfo[http://www.cricinfo.com/southafrica/content/current/story/311958.html Suffocating on the big stage] retrieved on 3 November 2010</ref>
 
[[২৯ ডিসেম্বর]], ২০১০ পর্যন্ত আফ্রিকান দলটি ৩৫৭টি টেস্টে অংশগ্রহণ করে। তন্মধ্যে জয় পায় ১২৫টি (৩৫.১১%), পরাজয় ১২৪টি (৩৪.৫৫%) এবং ড্র করে ১০৮টি (৩০.৩৩%)।<ref>Cricinfo Test [http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/283877.html Team Records page] retrieved on 22 December 2010</ref>
৩৩ নং লাইন:
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার কর্তৃক দেশ পুণর্গঠনের প্রেক্ষাপটে ১৯৯১ সালে আইসিসি দলটির বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে। ১৯৭০ সালের পর ১ম বারের মতো [[১০ নভেম্বর]], ১৯৯১ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে কলকাতায় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলে দলটি।
 
দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে পুণরায় সদস্য পদ বহাল রাখার পরপরই তারা মিশ্র সফলতা অর্জন করে। ২০০৩ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকাকে নির্বাচিত করে আইসিসি। অধিকন্তু, বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ও বিশ্বাসযোগ্য যে - [[অ্যালেন ডোনাল্ড]], [[শাওন পোলক]], [[গ্যারীগ্যারি কার্স্টেন]] এবং [[হ্যান্সি ক্রোনিয়ে|হ্যান্সি ক্রোনিয়ের]] মতো স্বীকৃত খেলোয়াড় থাকা সত্ত্বেও চোকার্স হিসেবে দলটি আখ্যায়িত হয়। বিশ্বকাপে তিন বার দলটি সেমি-ফাইনালে খেললেও ফাইনালে যেতে ব্যর্থ হয়। বিশেষতঃ ১৯৯৯ সালে সুপার সিক্স পর্যায়ে [[হার্সেল গিবস্‌]] অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক [[স্টিভ ওয়াহ্‌|স্টিভ ওয়াহ্‌'র]] ক্যাচ ফেলে দেয়াটা ছিল স্মরণীয় ঘটনা।
 
১৯৯০ দশকের দ্বিতীয়ার্ধে যে-কোন দলের বিপক্ষে জয়ের দিক দিয়ে একদিনের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ গড়ের অধিকারী ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তা সত্ত্বেও দলটি ১৯৯৬ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্ব পেরোতে ব্যর্থ হয়। ২০০৩ সালে শিরোপা প্রত্যাশী দলের একটি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলটি ১ রানের জয়ের ভুল বুঝাবুঝিতে গ্রুপ পর্যায় উৎরাতে পারেনি।
 
এছাড়াও তারা অন্যান্য বিশ্ব প্রতিযোগিতা হিসেবে ২০০২ সালের [[আইসিসি চ্যাম্পিয়নস্‌ ট্রফি]] এবং [[২০০৭ আইসিসি বিশ্বকাপ টুয়েন্টি২০|২০০৭ সালের]] [[আইসিসি বিশ্বকাপ টুয়েন্টি২০]] প্রতিযোগীতায়[[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতায়]] জয়ী হতে পারেনি।<ref>[http://content-ind.cricinfo.com/twenty20wc/content/current/story/311892.html South Africa choke on their lines again Hugh Chevallier in Durban] 20 September 2007 Cricinfo</ref>
 
এ্যালেন ডোনাল্ডের অবসর, হ্যান্সি ক্রোনিয়ের পাতানো খেলার পর বিমান দূর্ঘটনায় মৃত্যু এবং শাওন পোলকের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের প্রেক্ষাপটে দলটি আরো একবার পরিবর্তনের ধাক্কায় পড়ে। বর্তমান [[অধিনায়ক]] হিসেবে গ্রেইম স্মিথ ১২ জুলাই, ২০০৬ থেকে নিজ দায়িত্ব পালন করছেন এবং তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছেন [[জ্যাকুয়েসজাক ক্যালিসকালিস]], [[এ্যাশওয়েল প্রিন্স]] প্রমূখ। ২৯ বছর বয়সী গ্রেইম স্মিথ প্রথম অশ্বেতাঙ্গঅ-শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি হিসেবে ''একদা শ্বেতাঙ্গ দল হিসেবে খ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকার'' নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বর্ণ কোটার প্রেক্ষাপটে তাকে দলে কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড় হিসেবে নেয়া হয়। কিন্তু ২০০৭ সাল থেকে এ নীতিটির পরিবর্তন হয়েছে।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/front_page/7082466.stm South Africa Remove Racial Quotas] 7 November 2007 BBC Sport</ref>
 
== কীর্তিগাঁথা ==
=== টেস্ট ক্রিকেটে ===
* ১৯৩৫ সালে [[ডেভ নোর্স]] জোহানেসবার্গে অস্ট্রেলিয়া দলের বিরুদ্ধে টেস্টে ২৩১ রান করে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান করেন।<ref name=Times1948>[[The Times]], 27 October 1948, ''Cricket South Africa's Captain''</ref>
* ১৯৪৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল ইংল্যাণ্ডইংল্যান্ড সফর করে। নটিংহ্যামে অনুষ্ঠিত টেস্টে অধিনায়ক [[অ্যালেন মেলভিলে]] ও সহ-অধিনায়ক ডেভ নোর্স ৩য় উইকেটে ৩১৯ রান করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। পরের বছর ৩৮ বছর বয়সী নোর্স অধিনায়ক হয়ে এমসিসি'র টেস্ট ম্যাচ খেলেন।<ref name=Times1948/>
 
=== একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ===
* দক্ষিণ আফ্রিকা দলটি পরবর্তীতে ব্যাটিং করে প্রতিপক্ষের রান টপকিয়ে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশ্বরেকর্ড গড়ে। ২০০৬ সালে ৫ম খেলায় তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক খেলায় সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার রানকে অতিক্রম করে ৪৯.৫ ওভারে ৪৩৮/৯ এবং ১ উইকেটে জয়ী হয়। এর মাধ্যমেই একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ইতিহাসে অনেকগুলো সেরা খেলার একটি হিসেবে বিবেচিত এ খেলাটি।
* ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে মোহালীতে অনুষ্ঠিত খেলায় ২৩১ রানের বিরাট ব্যবধানে নেদারল্যাণ্ডনেদারল্যান্ড বা হল্যাণ্ডেরহল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয়ী হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। এ জয়ের মাধ্যমে বিশ্বকাপে যে-কোন দলের বিপক্ষে ৪র্থ বড় বিজয় এবং দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সবচেয়ে বড় বিজয়। এছাড়াও [[৩ মার্চ]], ২০১১ইং তারিখের এ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার জয়টি তাদের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২য় বড় বিজয়।<ref>{{cite web| title=Netherlands vs South Africa, ICC World Cup 2011 | url=http://iccworld-cup2011.blogspot.com/2011/03/south-africa-vs-netherlands-mohali-3rd.html | Cricket Archives }}</ref>
* ৮৭ রান করে [[জেপি ডুমিনি]]-[[কলিন ইনগ্রাম]] জুটি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে বিশ্বকাপে ৬ষ্ঠ উইকেটে তাদের সর্বোচ্চ রান করে। অথচ, ১৯৯৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হ্যান্সী ক্রোনিয়ে-শাওন পোলকের গড়া ১৩৭ রানের জুটিই তাদের ৬ষ্ঠ উইকেটে সেরা। বিশ্বকাপে ৭ম বারের মতো একশত বা তারও বেশী রানে জয়ী হয় দলটি।<ref>{{cite web|title=South Africa vs Ireland, ICC World Cup 2011 |url=http://iccworld-cup2011.blogspot.com/2011/03/south-africa-vs-ireland-kolkata-15th.html|Cricket Archives}}</ref>
 
== টুর্ণামেন্টে অংশগ্রহণ ==
দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ আফ্রিকার পরাজিত হবার রেকর্ড রয়েছে বড় কোন টুর্ণামেন্ট জয়ের। যেমনঃযেমন : [[১৯৯২ বিশ্বকাপ ক্রিকেট|১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে]] বৃষ্টিবিঘ্নিত সেমি-ফাইনালে [[ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতি|ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে]] তারা হারে। ১৩ বলে ২২ রানের প্রয়োজন হলেও এ পদ্ধতির কারণে বৃষ্টি শেষ হলে জয়ের জন্য তাদের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ১ বলে ২২ রান।
 
১৯৯৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা গ্রুপে ১ম হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে।
১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে সুপার সিক্স ম্যাচের শেষ খেলায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হেরে বিদায় নেয় দলটি।
 
২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে স্বাগতিক দেশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় জয়লাভের জন্য কত রান করতে হবে তা জানতে ব্যর্থ হওয়ায় গ্রুপ পর্যায় থেকেই বিদায় নেয় দলটি। এরফলে অধিনায়ক হিসেবে শাওন পোলক অধিনায়কত্ব থেকে অব্যহতি নেন ও গ্রেইম স্মিথের অধিনায়কত্বে খেলা চালিয়ে যান। স্মিথের নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা কিছু কিছু ক্ষেত্রে সফলকাম হয়। কিন্তু, কয়েক মাসের মধ্যেই অনেক তারকাখচিত খেলোয়াড়ের অবসরজনিত কারণে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তন্মধ্যে-ফাস্ট বোলার এ্যালেন ডোনাল্ড, একদিনের ক্রিকেটে অভিজ্ঞ [[জন্টি রোডস্‌]] অন্যতম। ফলশ্রুতিতে ২০০৪ সালে একমাত্র [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের]] বিরুদ্ধেই কেবল জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
 
২০০৭ সালের বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাত্র ১৪৯ রানে অল-আউট হয় যা বিশ্বকাপে তাদের সর্বনিম্ন রান হিসেবে রেকর্ডের খাতায় নাম লেখায় দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল। ফলে, অস্ট্রেলিয়া খুব সহজেই ৭ উইকেটে জয়ী হয়। দলটি সেরা দলগুলোর একটি হলেও এখনো বিশ্বকাপ ক্রিকেট জয় করতে পারেনি।
 
২০১১ সালে বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় যৌথভাবে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ১০ম আসরে বি গ্রুপে প্রতিটি দলকেই তারা অল-আউট করে। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে নাটকীয়ভাবে ব্যাটিংয়ে ধ্বস নামে এবং ৬৮ রান নিতেই তারা ৮ উইকেট হারিয়ে ফেলে। ফলে, নিউজিল্যাণ্ড[[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দল]] জয়ী হয়। এ পরাজয়ের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা আবারো প্রমাণ করলো যে, নক-আউটভিত্তিক খেলায় তারা কখনো জিততে পারেনি এবং সর্বত্র চোকার্স নামেই তাদের অপবাদ হয়েছে।<ref>http://www.kingcricket.co.uk/south-africa-choke-in-1999-world-cup-semi-final-against-australia/2007/09/21/</ref><ref>http://www.cricket-blog.com/archives/2007/04/26/South-Africa-choke-Australia-to-meet-Sri-Lanka-in-final/</ref><ref>http://cricket.yahoo.com/cricket/news/article?id=item/2.0/-/story/cricket.yahoonews.com/south-africa-choke-again-kiwis-semis-20110325/</ref><ref>http://sports.in.msn.com/cricket/2011CricketWorldCup/article.aspx?cp-documentid=5077318</ref>
 
=== টুর্ণামেন্টের ইতিহাস ===
==== বিশ্বকাপ ক্রিকেট ====
১৯৭৫ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরু হয় এবং আইসিসি সদস্যভূক্ত দেশ ছিল না বিধায় দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দল ১৯৮৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা পর্যন্ত অংশগ্রহণের যোগ্যতা হারায়। পরবর্তীতে [[আইসিসি]] দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলে দলটি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ১ম অংশগ্রহণ করে ১৯৯২ সালে।
* ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট : সেমি-ফাইনালে ইংল্যাণ্ডেরইংল্যান্ডের কাছে পরাজিত হয়।
* ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট : কোয়ার্টার ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে পরাজিত হয়।
* ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট : সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়।
* ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট : প্রথম রাউণ্ড উত্তীর্ণ হতে পারেনি।
* ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট : সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়।
* [[আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১১|২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট]] : কোয়ার্টার ফাইনালে নিউজিল্যাণ্ডেরনিউজিল্যান্ডের কাছে পরাজিত হয়।
 
==== আইসিসি ওয়ার্ল্ডবিশ্ব টি-২০ ====
* [[২০০৭ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০|২০০৭ সালের আইসিসি ওয়ার্ল্ডবিশ্ব টি-২০টুয়েন্টি২০]] : সুপার এইট পর্বে অংশগ্রহণ;
* [[২০০৯ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০|২০০৯ সালের আইসিসি ওয়ার্ল্ডবিশ্ব টি-২০টুয়েন্টি২০]] : সেমি-ফাইনালে অংশগ্রহণ;
* [[২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০|২০১০ সালের আইসিসি ওয়ার্ল্ডবিশ্ব টি-২০টুয়েন্টি২০]] : সুপার এইট পর্বে অংশগ্রহণ।
 
==== আইসিসি চ্যাম্পিয়নস্‌ ট্রফি ====
৮৯ নং লাইন:
 
==== কমনওয়েলথ গেমস্‌ ====
১৯৯৮ সালের [[কমনওয়েলথ গেমস|কমনওয়েলথ গেমসে]] দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দল [[স্বর্ণপদক]] লাভ করে।
 
== খেলোয়াড়গণের তালিকা ==
১৫০ নং লাইন:
|-
! ১৩।
|[[মার্ক বাউচার ]]
! ডানহাতি ব্যাটসম্যান || || ওয়ারিয়র্স || টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ || ৯
|-
১৬৪ নং লাইন:
|-
!১৬।
|[[জাক কালিস]]
|জ্যাকুয়েস ক্যালিস
! ডানহাতি ব্যাটসম্যান||ফাস্ট বোলিং || ওয়ারিয়র্স || টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ || ৩
|-
১৯৪ নং লাইন:
|-
!২৩।
| মর্নে[[মরনে মরকেল]]
!বামহাতি ব্যাটসম্যান|| ফাস্ট বোলিং || টাইটানস্‌|| টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ ||৬৫
|-
২০২ নং লাইন:
|-
!২৫।
| [[ডেল স্টেইন]]
!ডানহাতি ব্যাটসম্যান|| ফাস্ট বোলিং || ক্যাপ কোবরাস্‌‌ || টেস্ট, ওডিআই, টি-২০ ||৮
|-