উসমানীয় খিলাফত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahmud-bn (আলোচনা | অবদান)
তৈরি, তথ্যসূত্র, প্রতিষ্ঠা, সময়কাল ও পরিচালনা, গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, পতন
(কোনও পার্থক্য নেই)

১১:০৯, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ উসমানী খিলাফত বানুল আব্বাস খিলাফতের পতনের পর প্রতিষ্ঠিত হয়। এই খিলাফত ১২৮৮ সাল থেকে ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত টিকে থাকে। খিলাফতের প্রথম খলিফা ছিলেন উসমান (১২৮৮-১৩২৬) এবং সর্বশেষ খলীফা ছিলেন দ্বিতীয় আব্দুল মজিদ।[১]

প্রতিষ্ঠা

যেই বছর তাতার সমরনায়ক হালাকু খান বানুল আব্বাস খিলাফতের রাজধানী বাগদাদ ধবংষ করে সেই বছরই জন্মগ্রহণ করেন এই খিলাফতের প্রতিষ্ঠাতা উসমান। উসমান ছিলেন আনাতোলিয়ার সুগুত জায়গীরের অধিপতি আততুগরিলের পুত্র। ১২৫৮ সালে উসমান জন্মগ্রহণ করেন। ১২৮৮ সালে এই উসমান পিতার মসনদে বসেন এবং আমীর উপাধি গ্রহণ করেন।[২]

সময়কাল ও পরিচালনা

উসমানী খিলাফত ১২৮৮ সাল থেকে ১৯২৪ খৃষ্ঠাব্দ পর্যন্ত মোট ৩৭ জন খলীফা কতৃক ৬৩৬ বছর ধরে পরিচালিত হয়।

গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন

খিলাফতের দ্বিতীয় ব্যক্তি ওরখান ১৩২৬ সালে মসনদে বসে ‘সুলতান’ উপাধি গ্রহণ করেন।[৩] ধীরে ধীরে খলীফাগণ আরামপ্রিয় ও বিলাসপ্রিয় হয়ে যেতে থাকেন। ফলে তাদের দ্বারা জনগণের কল্যাণ হওয়া বন্ধ হয়ে যেতে থাকে। খিলাফত ক্রমেই পতনের দিকে যেতে থাকে। দ্বিতয়ি সলিম ছিলেন পতন যুগের প্রথম খলীফা।[৪]

পতন

সর্বশেষ খলীফা ছিলেন দ্বিতীয় আব্দুল মজিদ (১৯২২-১৯২৪)। ১৯২৪ সালে মুস্তাফা কামাল পাশা একটি আইন করে খিলাফাত ব্যাবস্থা উচ্ছেদ করেন।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৫
  2. উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৭
  3. উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৯
  4. উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -২৬
  5. উসমানী খিলাফাতের ইতিকথা, এ. কে. এম নাজির আহমদ; পৃষ্ঠা -৬২