ইনোসেন্স অব মুসলিমস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২৬ নং লাইন:
| {{flag|পাকিস্তান|23px}}
|প্রতিবাদ-বিক্ষোভে উত্তাল ছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানের করাচিতে মার্কিন কনস্যুলেটের সামনে বিক্ষোভ হয়। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একজন বিক্ষোভকারী নিহত হয়। <ref name="prothom-alo"></ref>
|-
| {{flag|ভারত|23px}}
|
|-
| {{flag|আফগানিস্তান|23px}}
৪৭ ⟶ ৫০ নং লাইন:
==হিজবুল্লাহর প্রতিক্রিয়া==
[[File:Innocence of muslims protest map2.png|500px|thumb|যে সব দেশে চলচ্চিত্রটি নিষিদ্ধ]]
ইসলামকে অবমাননা করে নির্মিত ‘ইনোসেন্স অব মুসলিমস’ চলচ্চিত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন লেবাননভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী হিজবুল্লাহর প্রভাবশালী নেতা [[শেখ হাসান নসরুল্লাহ]]। তিনি মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশে মুসলিম সরকারগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে বিক্ষোভ করারও আহ্বান জানিয়েছেন। হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত আল-মানার টেলিভিশনে প্রচারিত সাক্ষাৎকারে নসরুল্লাহ এক সপ্তাহজুড়ে নানা প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি ইনোসেন্স অব মুসলিমস চলচ্চিত্রটিকে ইসলামের জন্য ‘নজিরবিহীন’ অবমাননা বলে আখ্যা দেন। নসরুল্লাহ মন্তব্য করেন, সালমান রুশদির বই দ্য স্যাটানিক ভার্সেস এবং মহানবী (সা.)-কে ব্যঙ্গ করে ডেনমার্কের পত্রিকায় ছাপা কার্টুনের চেয়েও এটা জঘন্য কাজ। তিনি বলেন, ‘চলচ্চিত্রটির সঙ্গে সরাসরি যারা জড়িত এবং যারা তাদের সমর্থন দিয়েছে এবং রক্ষার চেষ্টা করছে, তাদের সবাইকে ধরতে হবে, শাস্তি দিতে হবে এবং বর্জন করতে হবে। নসরুল্লাহ আরও বলেন, ইসলামকে অবমাননা করার মুখে মুসলিমরা নীরব থাকবে না—বিশ্বকে এটা জানানো দরকার। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশে মুসলিম সরকারগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য বিক্ষোভ করারও আহ্বান জানান তিনি।<ref name="prothom-alo">''[http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-18/news/290311 নতুন করে বিক্ষোভের ডাক হিজবুল্লাহর]'', এএফপি ও বিবিসি, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৮-০৯-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।</ref> হিজবুল্লাহ যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, ইসলামের অবমাননা করে তৈরি চলচ্চিত্রের পুরোটা প্রকাশ করা হলে এর পরিণতি হবে ভয়াবহ।
==তথ্যসূত্র==
|