জন ল্যাথাম (পক্ষীবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শুরু
 
+
২৬ নং লাইন:
 
'''জন ল্যাথাম''' (জুন ২৭, ১৭৪০ - ফেব্রুয়ারি ৪, ১৮৩৭) একজন [[যুক্তরাজ্য|ইংরেজ]] [[চিকিৎসক]], [[প্রকৃতিবিদ]] ও [[লেখক]]। ১৭৪০ সালে দক্ষিণ-পূর্ব [[লন্ডন|লন্ডনের]] [[এলথ্যাম|এলথ্যামে]] জন্মগ্রহন করেন। সেখানকার শল্যচিকিৎসক জন ল্যাথামের (মৃত্যু, ১৭৮৮) জ্যেষ্ঠ পুত্র ছিলেন তিনি।<ref>Morgan George Watkins, "[[s:Latham, John (1740–1837) (DNB00)|Latham, John (1740-1837)]]", Dictionary of National Biography, 1885-1900, Volume 32</ref> তাঁর মাতা ছিলেন [[ইয়র্কশায়ার|ইয়র্কশায়ারের]] মেয়ে।<ref>Neville Wood, ''The Naturalist: illustrative of the animal, vegetable, and mineral kingdoms, Volumes 4-5'', Publisher R. Groombridge, 1839. ([http://books.google.co.uk/books?id=vfsWAAAAYAAJ&dq=John%20Latham%201740%20sotheby&pg=PA26#v=onepage&q&f=false page 26])</ref>
 
==সংক্ষিপ্ত জীবনী==
 
ল্যাথামকে বলা হয় [[অস্ট্রেলিয়া|অস্ট্রেলিয়ান]] পক্ষীবিজ্ঞানের জনক। অষ্টাদশ শতকের শেষ দুই দশকে অস্ট্রেলিয়া থেকে যে সমস্ত পাখির নমুনা ইংল্যান্ডে এসে পৌঁছেছিল, ল্যাথাম প্রায় সবগুলো বিশ্লেষণ করে দেখেন এবং তাদের অনেকগুলোর নামকরণ করেন। [[এমু]], [[হলদেঝুঁটি কাকাতুয়া]], [[লায়ারবার্ড]], [[যুথ বাবুই]], [[নীলটুনি]], [[অস্ট্রেলিয়ার ছাতারে]] , [[হায়াসিন্থ ম্যাকাও]] ইত্যাদি বহু পাখির নামকরণ তাঁরই অবদান। [[কেন্ট|কেন্টের]] [[ডাটফোর্ড|ডাটফোর্ডে]] তিনি চিকিৎসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সেখানে তিনি প্রথমবারের মত [[ডার্টফোর্ড ফুটকি]] সনাক্ত করেন।
 
==তথ্যসূত্র==