আইইউসিএন লাল তালিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
+
৫২ নং লাইন:
 
আইইউসিএন লাল তালিকার কিছু নির্ধারক সংগঠন আছে। এ সকল নির্ধারক সংগঠন নির্ধারণ করে দেয় কোন প্রজাতিটি কোন শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত হবে। এসব সংগঠনের মধ্যে [[বার্ডলাইফ ইন্টারন্যাশনাল]], [[ইন্সটিটিউট অব জ্যুলজি]] ([[জ্যুলজিক্যাল সোসাইটি অব লন্ডন|জ্যুলজিক্যাল সোসাইটি অব লন্ডনের]] গবেষণা শাখা), [[ওয়ার্ল্ড কনজারভেশন মনিটরিং সেন্টার]] এবং [[আইইউসিএন স্পিশিজ সারভাইভাল কমিশন|আইইউসিএন স্পিশিজ সারভাইভাল কমিশনের]] অন্তর্গত বহু বিশেষজ্ঞ দল অন্যতম। প্রকৃতপক্ষে আইইউসিএন লাল তালিকার প্রায় অর্ধেক প্রজাতির তালিকাভুক্তি এসব সংগঠনের মাধ্যমেই হয়েছে।
 
আইইউসিএন-এর লক্ষ্য হচ্ছে প্রতি পাঁচ বছর অন্তর অন্তর তালিকাভুক্ত প্রতিটি প্রজাতির অবস্থা মূল্যায়ন করা। আর তা সম্ভব না হলে দশ বছর অন্তর অন্তর মূল্যায়ন করা। এ মূল্যায়ন সংগঠিত হয় বিভিন্ন সংগঠন ও দলের মাধ্যমে। এসব সংগঠন বা দল নির্দিষ্ট কোন প্রজাতি বা নির্দিষ্ট কোন [[বর্গ (জীববিদ্যা)|বর্গ]] মূল্যায়নের জন্য দায়ী থাকে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সমগ্র [[পাখি|পক্ষীবর্গ]] মূল্যায়নের দায়িত্ব কেবল বার্ডলাইফ ইন্টারন্যাশনালের।<ref>{{Cite web |url=http://www.iucnredlist.org/about/red-list-overview#redlist_authorities |title=Red List Overview |work=IUCN Red List |publisher=[[International Union for Conservation of Nature]] |accessdate=20 June 2012}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==