বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
৬ নং লাইন:
 
বন্যপ্রাণী আইনের আওতায় একটি "বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী উপদেষ্টা পরিষদ" গঠনের জন্য বিধি রয়েছে। এই আইনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হল তিনটি তফসিলে বর্ণিত বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর নাম। কোন তফসিলে বর্ণিত কোন প্রাণীকে হত্যা করা যাবে বা যাবে না তার উল্লেখ রয়েছে। এটি বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী সংরক্ষণের জন্য একটি বলিষ্ঠ অধ্যায়।
 
===সংরক্ষণ তফসিল===
 
বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ) (সংশোধিত) আইন, ১৯৭৪ এ মোট তিনটি তফসিল রয়েছে। এসব তফসিলে বর্ণিত রয়েছে কোন প্রজাতি শিকারযোগ্য এবং কোনটি শিকারযোগ্য নয়।
 
====প্রথম তফসিল====
 
প্রথম তফসিলটি মোট দুইটি খণ্ডে বিভক্ত।
 
=====প্রথম খণ্ড=====
 
প্রথম খণ্ডে কিছু কিছু দেশীয় প্রজাতির পাখি, সরীসৃপ ও স্তন্যপায়ী প্রাণীর তালিকা রয়েছে যেগুলো শিকারের যোগ্য। এসব প্রজাতি সাধারণ গেম হান্টিং লাইসেন্সের আওতায় শিকার করা যাবে। এই তফসিলে হাঁসজাতীয় পাখিদের মধ্যে রয়েছে ধূসর রাজহাঁস, সরালী, চখাচখি, লেঞ্জা হাঁস, পিয়াং হাঁস, লালশির, বেয়ারের ভুতিহাঁসসহ আরও অনেক প্রজাতি। বক গোত্রের পাখিদের মধ্যে রয়েছে কানি বক, গোবকও ছোট সাদা বক।
 
==তথ্যসূত্র==