সেনানিবাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বাংলাদেশ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ভারত
৯ নং লাইন:
[[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] অনেকগুলো শহরে সেনানিবাস রয়েছে। তন্মধ্যে - উত্তর ভারতের আহমেদাবাদ, বেলগাম, ব্যাঙ্গালোর, আম্বালা, কানপুর, বাথিন্ডা, দিল্লি, পুনে, সিয়ালকোট, সেকান্দারাবাদ, ত্রিচি, রাওয়ালপিন্ডি, মিরাট এবং রামগড় সেনানিবাস প্রতিরক্ষার দিক দিয়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং বড়। এগুলোর [[সদর দফতর]] ছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। ১৮০৩ সালে মিরাটে প্রতিষ্ঠিত সেনানিবাসটি বর্তমান ভারতে ২য় বৃহত্তম ও তৎকালীন [[ব্রিটিশ ভারতীয় আর্মি|ব্রিটিশ ভারতীয় আর্মির]] সেনানিবাস হিসেবে সবচেয়ে বড় ছিল।<ref name=Mayal>Maya, Jayapal. [[Meerut]], The most important militory cantonment was established in 1803 and from 150 years it has been the biggest cantonment in the region. <u>Bangalore: The Story of a City</u>. East West Books (Madras) Pvt. Ltd</ref>
 
অষ্টাদশ এবং উনবিংশ শতকে স্থাপিত সেনানিবাসগুলো প্রধানতঃ অর্ধ-স্থায়িত্বের প্রতীক ছিল। বিংশ শতাব্দীতে ঐগুলো স্থায়ী [[দুর্গ|দুর্গে]] পরিণত হয় এবং ১৯০৩ সালে [[লর্ড কিচেনার]] কর্তৃক সামরিক পুণর্গঠন ও [[সেনানিবাস অধ্যাদেশ, ১৯২৪]]-এর মাধ্যমে এরসেনানিবাসের চারধারে [[পরিখা]] খনন করা হয়েছিল।<ref name=Sheikh>Sheikh, M. O. <u>Lahore Cantonment</u> http://www.webcitation.org/query?url=http://www.geocities.com/momers_termpapers/ss153LahoreCantonment.htm&date=2009-10-26+02:56:58</ref>
 
== বাংলাদেশ ==
বাংলাদেশে অনেকগুলো সেনানিবাস রয়েছে। তন্মধ্যে - ঢাকা, মিরপুর, সাভার, চট্টগ্রাম, হালিশহর, খাগড়াছড়ি, ঘাগড়া, রাঙ্গামাটি, কাদিরাবাদ (নাটোর), যশোর, জাহানাবাদ (খুলনা), রাজশাহী, বগুড়া, রংপুর, সৈয়দপুর, ঘাটাইল, ময়মনসিংহ, জালালাবাদ (সিলেট), ময়নামতি (কুমিল্লা), যমুনা সেতু (টাঙ্গাইল) সেনানিবাস অন্যতম।
 
== ভারত ==
ভারতের ১৭টি রাজ্যে ৬৮টি সেনানিবাস রয়েছে। অধিকাংশ ভারতীয় সেনানিবাস উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। উনবিংশ শতকে [[গ্রেট গেম]] নামে পরিচিতি [[মধ্য এশিয়া|মধ্য এশিয়ায়]] আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কৌশলগত কারণে [[রুশ সাম্রাজ্য|রুশ সাম্রাজ্যের]] সাথে [[ব্রিটিশ সেনাবাহিনী]] তৎকালীন ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্তে অবস্থান গ্রহণ করেছিল। ব্রিটিশ যুগের ঐ সকল সেনানিবাসকে বর্তমান [[ভারতীয় সেনাবাহিনী]] কর্তৃক আধুনিকায়ণ ও সম্প্রসারণ করে যুদ্ধকালীন অবস্থার উপযোগী করে তোলে ও [[প্রশিক্ষণ|প্রশিক্ষণের]] ব্যবস্থা রাখে। কিছুসংখ্যক সেনানিবাসকে বিলুপ্ত কিংবা একীভূতকরণ করা হয়। বর্তমানে [[সেনানিবাস অধ্যাদেশ, ২০০৬ (ভারত)|সেনানিবাস অধ্যাদেশ, ২০০৬]]-এর মাধ্যমে ভারতীয় সেনাবাহিনী পরিচালিত হয়।
 
== স্থায়ী সেনানিবাসের তালিকা ==