সামন্ততন্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: সামন্ত্রতন্ত্র মধ্যযুগের ইউরোপের ইতিহাসে একটি গুরত্ত্বপুর...
 
Nasirkhan (আলোচনা | অবদান)
Added {{uncategorized}} and {{unreferenced}} tags to article (TW)
১ নং লাইন:
{{unreferenced|date=জুন ২০১২}}
সামন্ত্রতন্ত্র মধ্যযুগের ইউরোপের ইতিহাসে একটি গুরত্ত্বপুর্ন প্রতিষ্ঠান বা প্রথা। মধ্য যুগে ইউরোপে যে তিনটি স্তম্ভ ( জার্মান জাতিগোষ্ঠীর রাজ্য শাসন পদ্ধতি, খ্রিষ্ট ধর্ম ও সামন্ত্রতন্ত্র ) এর উপর ভিত্তি করে তাদের সমাজ ও সভ্যতার সৌধ নির্মিত হয়েছিল বলে স্বীকৃত, সেই তিনটি স্তম্ভের মধ্যে নিঃসন্দেহে সামন্ত্রতন্ত্র বিশেষভাবে আলোচিত। কারন সামন্ত্রতন্ত্র ইউরোপের ইতিহাসে এতো বেশি আলোচিত যে, মধ্যযুগকে অনেক সময় সামন্ত্রতন্ত্রের যুগ বলেও চিহ্নিত করা হয়।
 
১০ ⟶ ১১ নং লাইন:
এছাড়া জার্মান ঐতিহাসিক Ganshop বলেন, মধ্যযুগে ইউরোপে কতগুলো অদ্ভুত ব্যবস্থার উদ্ভব হয়েছিল যা বিকাশ লাভ করেছিল একখন্ড জমিকে কেন্দ্র করে। এর অর্থ একজন আর একজনকে জমি দান করবে এবং জমি দান কারী হচ্ছেন লর্ড আর যিনি গ্রহন করছেন তিনি হলেন ভেসাল। এ লর্ড ও ভেসালের মধ্যে যে সম্পর্ক এবং তার ফলে যে ব্যাবস্থার উদ্ভব হয়েছিল তাই হলো সামন্ত্রতন্ত্র বা সামন্ত্র ব্যবস্থা।
সুতরাং সামন্ত্রতন্ত্র বলতে আমরা বুঝি এমন কতগুলো প্রথা, বিধি ও ব্যবস্থার সমষ্টি যেখানে শক্তিশালি মানুষ দুর্বল মানুষকে সাহায্য করবে এবং এর বিনিময়ে দুর্বল মানুষ শক্তিশালি মানুষকে সেবা করবে।
 
{{uncategorized|date=জুন ২০১২}}