এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাধারণ সম্পাদনা
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাধারণ সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
|image_border =
|size = 100px
|caption = [[এডিবি]] [[লোগো]]
|map =
|msize =
২৯ নং লাইন:
|remarks =
}}
'''এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষায়ঃ]] Asian Development Bank) বা '''এডিবি''' আঞ্চলিক উন্নয়ন ব্যাংক হিসেবে [[২২ আগস্ট]], [[১৯৬৬]] সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref name="Ming Wan">
{{Cite journal
| last = Ming
৪৯ নং লাইন:
[[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] [[এশীয় এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক কমিশন]] (সাবেক ইউএনএসকেপ) এর সদস্য এবং অন্যান্য উন্নত দেশগুলোর সমন্বয়ে [[ব্যাংক|ব্যাংকটি]] গঠিত হয়।
 
প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে ব্যাংকের সদস্য সংখ্যা ছিল ৩১টি। ২ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭ তারিখ পর্যন্ত ৬৭টি দেশ এর সদস্য।<ref>[http://www.adb.org/sites/default/files/OMA1-22Nov2011.pdf ADB Graduation policy]</ref> ৪৮টি দেশই [[এশিয়া]] ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকা থেকে। বাদ-বাকী ১৯টি দেশ বহিঃবিশ্ব থেকে।
 
দেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৭৩ সালে [[বাংলাদেশ]] এডিবি'র সদস্য পদ লাভ করে।
৬৯ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা পেয়েছে মূলতঃ কিছুসংখ্যক জাপানীদের আগ্রহের প্রেক্ষিতে। তাঁরা ১৯৬২ সালে ব্যাংকের মাধ্যমে আঞ্চলিক উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রাইভেট প্ল্যান বা বেসরকারী [[পরিকল্পনা]] ও চিন্তাধারা গ্রহণ করে। পরবর্তীকালে জাপান সরকার এতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ে। জাপানীরা অনুভব করেছিল যে, বিশ্বব্যাংক এশিয়ার [[অর্থনীতি|অর্থনীতিতে]] অংশগ্রহণ করবে না। ফলে এশিয়া তথা এশীয়দের তেমন কোন উন্নয়ন ঘটবে না। ফলশ্রুতিতে একটি ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গঠনের মাধ্যমে জাপান লাভবান হবে।
 
অতঃপর ১৯৬৬ সালে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বা এডিবি প্রতিষ্ঠিত হবার পর থেকেই জাপান ব্যাংকটির শীর্ষস্থানে আসীন হয়। তারা [[সভাপতি|সভাপতির]] আসন দখল করে। এছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সংরক্ষিত [[পদ|পদও]] করায়ত্ত্ব করে। তন্মধ্যে - প্রশাসনিক বিভাগ অন্যতম।
 
জাপানের অর্থনৈতিক লাভের প্রেক্ষাপটে এডিবি কাজ করে যায়। এর অধিকাংশ [[ঋণ]] সহায়তা কার্যক্রমে [[ইন্দোনেশিয়া]], [[থাইল্যান্ড]], [[মালয়েশিয়া]],[[দক্ষিণ কোরিয়া]] এবং ফিলিপাইনকে সম্পৃক্ত করে। কেননা জাপানের সাথে দেশগুলোর ব্যাপক বৈদেশিক লেনদেন পরিচালিত হয়। ১৯৬৭-৭২ সাল পর্যন্ত দেশগুলো এডিবি'র মোট [[ঋণ|ঋণের]] ৭৮.৪৮% অর্থ পেয়েছিল।
 
==তথ্যসূত্র==