ভাস্কর্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
২ নং লাইন:
 
==ভারতীয় উপমহাদেশ==
খ্রীষ্ট-পূর্ব ৩৩০০-১৭০০ সালে প্রতিষ্ঠিত [[সিন্ধু সভ্যতা|সিন্ধু সভ্যতায়]] প্রথম ভাস্কর্যের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। বর্তমান পাকিস্তানের [[মহেঞ্জোদাড়ো]] এবং [[হরপ্পা|হরপ্পায়]] দেখা গিয়েছিল। পরবর্তীতে [[হিন্দু]], [[বৌদ্ধ]] এবং [[জৈন]] ধর্মের উত্তরণে [[ভারত|ভারতে]] [[ব্রোঞ্জ]] ধাতু ও [[পাথর|পাথরে]] খোদাই করে সৃষ্টি করা হয় ভাস্কর্যগুলো। সমধিক পরিচিত দেব-দেবীদের [[মূর্তি]] ভাস্কর্য আকারে তৈরী করে [[মন্দির]] কিংবা [[উপাসনালয়|উপাসনালয়ে]] রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। তন্মধ্যে [[ইলোরা]] এবং [[অজন্তা|অজন্তা'য়]] পাথরের ভাস্কর্যগুলো বিশ্বে সবচেয়ে বড় এবং সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ ভাস্কর্য শিল্পকলা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে। খ্রীষ্ট-পূর্ব ৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ শতকের মধ্যে [[গুপ্ত সাম্রাজ্য|গুপ্ত সাম্রাজ্যে]] [[মথুরা]] নগরের [[বেলে পাথর]] দিয়ে গড়া ভাস্কর্যগুলো খুবই উচ্চ সৌন্দর্যমণ্ডিত ও উন্নত রূচিশৈলীর পরিচয় বহন করে।
 
খ্রীষ্ট-পূর্ব ৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ শতকের মধ্যে [[গুপ্ত সাম্রাজ্য|গুপ্ত সাম্রাজ্যে]] [[মথুরা]] নগরের [[বেলে পাথর]] দিয়ে গড়া ভাস্কর্যগুলো খুবই উচ্চ সৌন্দর্যমণ্ডিত ও উন্নত রূচিশৈলীর পরিচয় বহন করে। পরবর্তীতে [[চীন|চীনের]] [[সুই রাজবংশ|সুই রাজবংশের]] সময়কালীন শিল্পকলার প্রভাব গুপ্ত সাম্রাজ্যে লক্ষ্য করা যায় যা সমগ্র [[পূর্ব এশিয়া|পূর্ব এশিয়ায়]] ছড়িয়ে পড়েছিল। [[আফগানিস্তান|আফগানিস্তানে]] নতুন ধরণের ভাস্কর্যকলার চর্চা শুরু হয়। এতে [[শিলা মাটি]], [[কাদা মাটি]], [[চুনাবালি]] ব্যবহার করার মাধ্যমে গুপ্ত সাম্রাজ্য পরবর্তীকালের বহমান ধারা ও ধ্রুপদী শিল্পকলার প্রভাব বিস্তার করেছিল।
 
==তথ্যসূত্র==