পরাগায়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ArifMahmud (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ArifMahmud (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
উদ্ভিদে পরাগায়ন প্রধানত দু ধরনের হয়ে থাকে। যথাঃ
====স্ব-পরাগায়ন====
[[পরাগধানী]] হতে পরাগরেণু স্থানান্তরিত হয়ে যখন একই [[ফুল|ফুলের]] বা একই গাছের অন্য কোন ফুলের গর্ভমুণ্ডে পতিত হয় তখন তাকে স্ব-পরাগায়ন ([[:en:Self-pollination|Self-pollination]]) বলে। স্ব-পরাগায়নে দুটি ফুলের [[জিনোটাইপ]] একই রকম হয় তাই উৎপন্ন ফলে যে [[বীজ]] হয় তাতে জিনোটাইপের কোন পরিবর্তন হয় না। ফলস্বরুপ ঐ বীজে হতে পরবর্তীতে যে গাছ হয় তারও বৈশিষ্ট্য মাতৃ-উদ্ভিদের মত হয়। বলা যায়, এ পদ্ধতিতে প্রজাতির বিশুদ্ধতা অটুট থাকে বা রক্ষিত হয়।<ref name="Text-book-of-Bangladesh"/>
 
====পর-পরাগায়ন====
[[Image:European honey bee extracts nectar.jpg|thumb|right|250px|একটি ইউরোপীয় হানি-বী ([[:en:European honey bee|European honey bee]]) এর ছবি। ফুল থেকে মধু সংগ্রহের সময় এদের গায়ে পরাগরেণু লেগে যায়]]
যখন পরাগধানী হতে পরাগরেণু স্থানান্তরিত হয়ে একই প্রজাতির অন্য একটি গাছের ফুলের গর্ভমুণ্ডে পতিত হয় তখন তাকে পর-পরাগায়ন ([[:en:Cross-pollination|Cross-pollination]]) বলে। এক্ষেত্রে ফুলগুলোতে [[জিনোটাইপ|জিনোটাইপের]] ভিন্নতা থাকে বিধায় এর ফল হতে যে [[বীজ]] উৎপন্ন হয় তাতেও জিনোটাইপের পরিবর্তন হয়। ফলস্বরূপ এ বীজ থেকে যে গাছ হয় তার বৈশিষ্ট্য পুরোপুরি মাতৃ-উদ্ভদের ন্যায় হয় না পরবর্তী বংশধরদের মাঝে নতুন প্রকরণ কিংবা নতুন প্রজাতিরও উদ্ভব হতে পারে।
<ref name="Text-book-of-Bangladesh"/>
==স্ব-পরাগায়ন এর উপকারিতা-অপকারিতা==
[[File:Geranium incanum 9156s.jpg|right|250px|thumb|উক্ত [[''[[জারমেনিয়াম ইকেনাম'']]'' ফুলটি [[পরাগরেণু]] ঝরাচ্ছে এবং তার [[গর্ভদণ্ড|গর্ভদণ্ডটি]] এমনভাবে সক্রিয় করেছে যেন নিজের পরাগরেণু তার গর্ভদণ্ডে না পড়ে। তবে, এটি অবশ্য একই উদ্ভিদের আরেকটি স্বল্পবয়স্ক ফুলের পরাগরেণু গ্রহণ করতে পারে। ]]
 
'''উপকারিতা:'''</br>