এলভিস প্রেসলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shafin.nazmul (আলোচনা | অবদান)
Shafin.nazmul (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৫ নং লাইন:
 
'''সংক্ষিপ্ত জীবনী'''
এলভিস প্রেসলি বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গায়কদের মধ্যে একজন । তিনি তার ডাকনাম এলভিস নামেও বহুল পরিচিত ।তাকে বলা হয় 'কিং অব রক এন্ড রোল ' অথবা শুধু 'দ্য কিং'। এলভিস প্রেসলির জন্ম ৮ জানুয়ারী , ১৯৩৫ সালে , আমেরিকার মিসিসিপ্পির টুপেলো নামক স্থানে । তের বছর বয়সে তিনি তার পরিবারের সাথে টুপেলো ছেড়ে মেমফিস , তেনেসিটেনেসি-তে (memphis ,tennessee) এসে পড়েন ।সেখানে তিনি ১৯৫৪ সালে "Sun Recordings" নামে একটি সংগীত বিষয়ক প্রতিষ্ঠানে গান গাওয়ার মাধ্যমে তার সংগীত ক্যারিয়ার শুরু করেন ।স্যাম ফিলিপস(Sam Philipps) নামক এক ভদ্রলোক ছিলেন "''Sun Recordings"'' এর মালিক। তিনি সংগীতশ্রোতাদের কাছে আফ্রো-আমেরিকান মিউজিকের একটি জনপ্রিয় রূপ ফুটিয়ে তুলতে সফল হন । তিনি রক এন্ড রোল সংগীতের পুরোধা ব্যক্তিত্ব। । তার গাওয়া প্রথম একক গান ছিলো "Heartbreak Hotel" । যেটি ১৯৫৬ সালের জানুয়ারীতে মুক্তি পায় ।সমালোচকদের মতে এই গানটির মধ্যেই প্রথম রক এন্ড রোলের সফল ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায় । মুক্তির পরপরই গানটি আমেরিকান টপচার্টের শীর্ষে স্থান করে নেয় । এরপরে তিনি টেলিভিশনে গান গেতে শুরু করেন এবং অল্পকিছুদিনের মধ্যেই তার গান সেরা গানের তালিকার প্রথম স্থান দখল করে নেয় এবং তিনি সমকালীন গায়কদের মধ্যে সেরা বিবেচিত হন । কন্ঠশিল্পীর পাশাপাশি তিনি একজন চলচ্চিত্র অভিনেতাও ছিলেন । প্রিসলীর অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম "লাভ মি টেন্ডার" (Love me Tender)। ছবিটি ১৯৫৬ সালের নভেম্বরে মুক্তি পায় ।
তিনি সংগীতশ্রোতাদের কাছে আফ্রো-আমেরিকান মিউজিকের একটি রূপ ফুটিয়ে তুলতে সফল হন । তিনি রক এন্ড রোল সংগীতের পুরোধা ব্যক্তিত্ব। । তার গাওয়া প্রথম একক গান ছিলো "Heartbreak Hotel" । যেটি ১৯৫৬ সালের জানুয়ারীতে মুক্তি পায় ।সমালোচকদের মতে এই গানটির মধ্যেই প্রথম রক এন্ড রোলের সফল ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায় । মুক্তির পরপরই গানটি আমেরিকান টপচার্টের শীর্ষে স্থান করে নেয় । এরপরে তিনি টেলিভিশনে গান গেতে শুরু করেন এবং অল্পকিছুদিনের মধ্যেই তার গান সেরা গানের তালিকার প্রথম স্থান দখল করে নেয় এবং তিনি সমকালীন গায়কদের মধ্যে সেরা বিবেচিত হন । কন্ঠশিল্পীর পাশাপাশি তিনি একজন চলচ্চিত্র অভিনেতাও ছিলেন । প্রিসলীর অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্রের নাম "লাভ মি টেন্ডার" (Love me Tender)। ছবিটি ১৯৫৬ সালের নভেম্বরে মুক্তি পায় ।
তার ব্যান্ডদলের নাম ছিল - [[দ্যা ব্লু মুন বয়েজ]] (The Blue Moon Boys)। 'দ্যা ব্লু মুন বয়েজ' ব্যান্ডদলের সদস্যসংখ্যা ছিল ৩ জন । তারা হলেন - এলভিস প্রেসলি , স্কটি মুরে , বিল ব্ল্যাক । ১৯৫৮ সালে তিনি বাধ্যতামুলকভাবে সেনাবাহিনীতে নিয়োগপ্রাপ্ত হন । ২ বছর পর তিনি সেনাবাহিনী ছেড়ে আবার সংগীত জগতে ফিরে আসেন কিছু তুমুল জনপ্রিয় গানের মাধ্যমে । তিনি সেসময় মঞ্চে গাইতে শুরু করেন । এবং তার সে সময়কার গাওয়া গানগুলো বানিজ্যিকভাবে প্রচুর সফলতা পায় । মিঃ পার্কারের উতসাহে ১৯৬০ সালে তিনি আবার হলিউডে ছবি বানানো এবং সংগীত পরিচালনা শুরু করেন কিন্তু তাঁর এসব কাজ ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়। ১৯৬৮ সালে তিনি সাত বছর পর আবার স্টেজে গান গেতে শুরু করেন । তার এসময়ের করা ট্যুরগুলোও বানিজ্যিকভাবে সফল হয় এবং সাথে সাথে প্রচুর জনপ্রিয়তাও পায় । ১৯৭৩ সালে এলভিস প্রেসলির স্টেজে করা একটি গান প্রথমবারেরমত স্যাটেলাইট থেকে দেখা হয় ।স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী প্রায় দেড় বিলিয়ন দর্শক গানটি সরাসরি উপভোগ করে। তিনি জীবনের
শেষদিকে এসে মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা যায় । অনেকেই মাদকাদ্রব্যকেই তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে অভিহিত করেন । তিনি ১৯৭৭ সালের ১৬ই আগস্ট হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
 
== জিবনীজীবনী ও ক্যারিয়ার ==
=== '''শৈশব ও কৈশরকৈশোর (১৯৩৫-১৯৫৩) ''' ===
=== '''টুপেলোতে শৈশব''' ===
এলভিস প্রেসলি ১৯৩৫ সালের ৮ই জানুয়ারী মিসিসিপ্পির টুপেলোতে জন্মগ্রহন করেন । তার বাবার নাম ভ্যারন এলভিস এবং মায়ের নাম লাভ প্রিসলি । তিনি যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন তার বাবার বয়স ছিল ১৮ এবং মায়ের বয়স ছিল ২২ বছর । জেসে গারন প্রেসলি নামে তার একজন জমজ ভাই ছিল যিনি প্রেসলির জন্মের মাত্র ৩৮ মিনিট আগে জন্ম নিয়েছিলেন।
 
== বহিঃসংযোগ ==