ইব্রাহিমীয় ধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

ইব্রাহিম বা তার বংশধরদের কর্তৃক প্রচারিত একেশ্বরবাদী ধর্ম
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
দ্রিগ (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: ইব্রাহিমীয় বা আব্রাহামিক ধর্ম বলতে একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোকে...
(কোনও পার্থক্য নেই)

০১:৫৪, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইব্রাহিমীয় বা আব্রাহামিক ধর্ম বলতে একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোকে বোঝানো হয়, যাদের মধ্যে ইব্রাহিম এর সাথে সম্পর্কিত ধর্মীয় উৎপত্তি অথবা ধর্মীয় ইতিহাসগত সাজুয্য বিদ্যমান। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে যে তিনটি ধর্মগত শ্রেণিবিন্যাস পাওয়া যায়, এদের মধ্যে ইব্রাহিমীয় ধর্ম একটি শ্রেণী; অপর দুটি শ্রেণী হচ্ছে ভারতীয় ধর্ম এবং পূর্ব এশীয় ধর্ম।

সূচনালগ্ন অনুসারে ক্রমবিন্যাস করলে প্রধান তিনটি ইব্রাহিমীয় ধর্ম হচ্ছে- ইহুদী ধর্ম বা জুডাইজম, খ্রিস্টধর্ম, এবং ইসলাম। ইহুদী ধর্মানুসারীরা নিজেদেরকে ইব্রাহিমের পৌত্র জ্যাকব-এর উত্তরপুরুষ বলে মনে করেন। এই ধর্ম কঠোরভাবে একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী। তাদের মূল ধর্মীয় বিধান বা হালাখা অনুসারে, এই ধর্মের অন্তর্গত সকল শাখার মূলগত ধর্মগ্রন্থ একটিই- তোরাহ বা তানাখ বা হিব্রু বাইবেল।

খ্রিষ্টীয় ধর্ম সূচিত হয় ইহুদী ধর্মের একটি শাখা হিসাবে। এর উৎপত্তি মেডিটারেনিয়ান বেসিনে, খ্রিষ্টীয় প্রথম শতকে। পরবর্তীতে এটি পৃথক বিশ্বাস এবং ধর্মাচরণযুক্ত আলাদা ধর্ম হিসাবে বিস্তৃত হয়। খ্রিষ্টীয় ধর্মের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম যিশু বা জিসাস- প্রায় সকল মতেই তাকে ঐশ্বরিক বলে মনে করা হয়। খ্রিষ্টীয় ত্রিত্ব বা ট্রিনিটি মতানুযায়ী যিশু ঐশ্বরিক তিন চরিত্রের একজন।