পশ্চিমবঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Joy1985dtmns (আলোচনা | অবদান) →সরকার ব্যবস্থা ও রাজনীতি: ভাষা সরলীকরণ |
Joy1985dtmns (আলোচনা | অবদান) |
||
৩২৮ নং লাইন:
{{main|পশ্চিমবঙ্গ সরকার}}
{{seealso|পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি|পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী}}
ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য [[ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল|রাজ্যের]] মতো পশ্চিমবঙ্গেও জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রচলিত। রাজ্যের সকল প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের ভোটদানের অধিকার স্বীকৃত।
ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য [[ভারতের রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল|রাজ্যের]] মতো পশ্চিমবঙ্গেও জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রচলিত। রাজ্যের সকল প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের ভোটদানের অধিকার স্বীকৃত। পশ্চিমবঙ্গের [[আইনসভা]] [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা|বিধানসভা]] নামে পরিচিত। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এই বিধানসভা গঠিত। বিধানসভার সদস্যরা একজন অধ্যক্ষ ও একজন উপাধ্যক্ষকে নির্বাচিত করেন। অধ্যক্ষ অথবা (অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে) উপাধ্যক্ষ বিধানসভা অধিবেশনে পৌরহিত্য করেন। [[কলকাতা হাইকোর্ট]] ও অন্যান্য নিম্ন আদালত নিয়ে রাজ্যের [[বিচারবিভাগ]] গঠিত। [[শাসনবিভাগ|শাসনবিভাগের]] কর্তৃত্বভার ন্যস্ত রয়েছে [[পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী|মুখ্যমন্ত্রীর]] নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার উপর। [[পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল|রাজ্যপাল]] রাজ্যের আনুষ্ঠানিক প্রধান হলেও, প্রকৃত ক্ষমতা সরকারপ্রধান মুখ্যমন্ত্রীর হাতেই ন্যস্ত থাকে। রাজ্যপালকে নিয়োগ করেন [[ভারতের রাষ্ট্রপতি]]। বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতাকে রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেন; এবং মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে রাজ্যপালই অন্যান্য মন্ত্রীদের নিয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রিসভা বিধানসভার নিকট দায়বদ্ধ থাকে। পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা এককক্ষীয়। এই সভার সদস্য সংখ্যা ২৯৫ জন; এঁদের মধ্যে ২৯৪ জন নির্বাচিত এবং একজন [[অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান]] সম্প্রদায় থেকে মনোনীত। বিধানসভার সদস্যদের [[বিধায়ক]] বলা হয়।<ref name=295mla>{{cite web▼
পশ্চিমবঙ্গের আইন পরিষদের নাম হল "[[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা]]"। এই বিধানসভাটি এককক্ষীয়। রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি ও একজন মনোনীত [[অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান]] প্রতিনিধি নিয়ে বিধানসভা গঠিত। বিধানসভার সদস্যদের "বিধায়ক" বলা হয়। বিধায়কদের মধ্যে থেকে একজনকে অধ্যক্ষ বা স্পিকার ও একজনকে উপাধ্যক্ষ বা ডেপুটি-স্পিকার নির্বাচিত করা হয়। অধ্যক্ষ বা তাঁর অনুপস্থিতিতে উপাধ্যক্ষ সভার কাজ পরিচালনা করেন। বিধানসভার স্বাভাবিক মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেও বিশেষ বিধি অনুসারে বিধানসভা ভেঙে দেওয়া যায়।<ref name=295mla>{{cite web
|url=http://legislativebodiesinindia.gov.in/States%5Cwestbengal%5Cwesbengal-w.htm
|title=West Bengal Legislative Assembly|accessdate=2006-10-28|work=Legislative Bodies in India|publisher=National Informatics Centre }}</ref><ref name=ecidatabase>{{cite web
|url=http://www.eci.gov.in/DataBase/DataBase_fs.htm
|archiveurl=http://web.archive.org/web/20060818182708/http://eci.gov.in/DataBase/DataBase_fs.htm
|archivedate=2006-08-18|title=Election Database|accessdate=2006-08-26|publisher=Election Commission of India}}</ref>
|url=http://www.indiatogether.org/states/bengal.htm|title=West Bengal|accessdate=2006-08-26
|work=India Together|publisher=Civil Society Information Exchange Pvt. Ltd}}</ref>
▲
[[পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি|পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে]] দুই প্রধান প্রতিপক্ষ শক্তি হল [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)]] (সিপিআই(এম)) নেতৃত্বাধীন [[বামফ্রন্ট]] ও [[সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস]]। [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচন, ২০০৬|২০০৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে]] ২৩৫টি আসন দখল করে [[বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য|বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের]] নেতৃত্বে বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় আসে। বিগত ৩৪ বছর এই বামফ্রন্ট পশ্চিমবঙ্গ শাসন করেছে। এই সরকার ছিল বিশ্বের দীর্ঘতম মেয়াদের গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত [[কমিউনিজম|কমিউনিস্ট]] সরকার।<ref name=longcommu/><ref name=Telegraphindia>{{cite web
|