মশিউর রহমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→স্বাধীনতা পরবর্তী রাজনৈতিক ভূমিকা: উইকিফাই |
|||
৩৬ নং লাইন:
স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে তৎকালীন [[আওয়ামী লীগ]] সরকার তাঁকে গ্রেফতার করে এবং তখন তিনি তিন বছর দুই মাস কারারুদ্ধ ছিলেন। [[১৯৭৪]] সালে সুপ্রিম কোর্টের এক রায়ে তদানিন্তন সরকার তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। কিন্তু, মাত্র তিন মাসের মাথায় ১৯৭৪ সালের জুন মাসে আবারো তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। [[১৯৭৫]] সালে নভেম্বর মাসে তিনি কারা মুক্ত হন।
[[১৯৭৬]] সালে ফারাক্কা বাঁধের মাধ্যমে [[ভারত|ভারতের]] অব্যাহত পানি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চের প্রস্তুতি ও সাংগঠনিক কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। সেই সময় মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর মৃত্যুর পর ন্যাপের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই সময়টিতেই তিনি জিয়াউর রহমানের অনুরোধে প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদায় সিনিয়র মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি [[১৯৭৭]] সালে প্রগতিশীল-দেশপ্রেমিক-গণতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী শক্তির সমন্বয়ে প্রথমে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট ও পরবর্তীতে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিতে ন্যাপরে কার্যক্রম স্থগিত করে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল]] (বিএনপি) গঠনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি [[১৯৭৮]] খ্রীস্টাব্দে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] রাষ্ট্রপতি [[জিয়াউর রহমান|জিয়াউর রহমানের]] পরোক্ষ উদ্যোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট নামের রাজনৈতিক দল গঠিত হলে তিনি ন্যাপ তথা ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির একাংশ নিয়ে এ দলে যোগ দেন। এই দলটি ই কিছুদিন পরে আরো কিছু দলের সাথে এক জোট হয়ে [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল]] (সংক্ষেপেঃ বিএনপি) গঠন করে। [[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল|বিএনপি]] গঠন করার আগে [[জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল]] (সংক্ষেপেঃ জাগদল) নামে আরেকটি দল তৎকালীন উপ-রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে সভাপতি করে গঠিত হয়েছিল। [[
==মৃত্যু==
|