গোয়েন্দা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
৩৬ নং লাইন:
 
===ময়না তদন্ত===
সাধারণতঃ মৃতদেহের শারীরিক বা দৈহিক বৈশিষ্ট্য জানার জন্য ময়না তদন্তের প্রয়োজন পড়ে। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] প্রায় প্রতিটি [[জেলা|জেলায়ই]] ময়না তদন্তের ব্যবস্থা রয়েছে। ময়না তদন্তের মাধ্যমেও একটি মামলা সুচারুরূপে নিষ্পত্তি হওয়া সম্ভব যা গোয়েন্দাদের কার্যক্রম এবং তদন্তের অন্যতম প্রধান মাধ্যম ও হাতিয়ার হিসেবে গণ্য করা হয়। আইন অনুযায়ী 'ফরেনসিক বিজ্ঞান' এমন একটি পদ্ধতি যা বিস্তারিত ও বিজ্ঞানসম্মতভাবে যে-কোন ব্যক্তির প্রশ্নের ব্যাখ্যা বা উত্তর প্রদান করা সম্ভব হয়ে থাকে। এ পদ্ধতির মাধ্যমে অপরাধ অথবা দেওয়ানী মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভবপর। চরগণ ব্যক্তির সাথে নিরবিচ্ছিন্ন কিংবা মাঝে মাঝে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকেন। গোয়েন্দারা পরবর্তীতে চরদের কাছ তাঁদের মধ্যকার কথাবার্তা থেকে এ সংক্রান্ত বিষয়াদি সম্পর্কে জানেন ও তথ্য সংগ্রহ করেন; কিন্তু কোথাও আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন না। পরবর্তীতে গোয়েন্দারা পর্যাপ্ত প্রমাণ সংগ্রহ এবং তথ্য সংরক্ষণের উপরই সম্ভাব্য ব্যক্তি বা ইপ্সিত বস্তুর অবস্থান নিশ্চিত করেন।
 
===অতীত ইতিহাস===